বীরদর্পে: লাগাতার তাণ্ডবের পরে জেএনইউ ক্যাম্পাস ছাড়ছে গুন্ডা বাহিনী। ছবি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে।
জেএনইউয়ে হামলার প্রতিবাদের ঢেউ আছড়ে পড়ল সমাজমাধ্যমে। দেশে শীর্ষে তো বটেই, রবিবার রাতে বিশ্ব জুড়েই টুইটার ট্রেন্ডিংয়ে ছিল জেএনইউ। টুইটারে বিশ্বব্যাপী ট্রেন্ডিংয়ে যথাক্রমে তিন, চার ও পাঁচ নম্বরে ছিল #জেএনইউভায়োলেন্স, #এসওএসজেএনইউ, #জেএনইউঅ্যাটাক। ‘এবিভিপি’, ‘দিল্লি’-ও ছিল তালিকায় পরের দিকে। #এসওএসজেএনইউ হ্যাশট্যাগে হস্টেলে হামলার খবর জানিয়ে সাহায্য চেয়েছিলেন জেএনইউ-এর পড়ুয়ারা। সেই হ্যাশট্যাগে টুইটের সংখ্যা দেড় লক্ষ ছাড়িয়ে যায়।
সমাজমাধ্যমে ছড়িয়েছে গেরুয়া-শিবিরের সমর্থকদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের কথোপকথনের স্ক্রিনশটও। আনন্দবাজার সেই স্ক্রিনশটগুলির সত্যতা যাচাই করেনি। ‘ইউনিটি এগেনস্ট লেফ্ট’, ‘ফ্রেন্ডস অফ আরএসএস’-এর মতো গ্রুপের বার্তা চালাচালির ছবিতে দেখা যায় ‘‘পরিকল্পনা কী?’’, ‘মেন গেটে অনেকে জড়ো হচ্ছে, কিছু করতে হবে?’’— এমন প্রশ্ন করছেন অনেকে। ‘‘পুলিশ তো নহি আয়েগা?’’ উত্তরে একজন লিখেছেন, ‘‘নহি। ভিসি নে এন্ট্রি মানা কিয়া হ্যায়। আপনা ভিসি হ্যায়।’’ রাত ৮টা ৩৯ মিনিটে এক জনের প্রশ্ন, ‘‘আজকের ম্যাচ কেমন হল?’’ তাতে উত্তর, ‘‘এখনও অবধি খুব ভাল। গেটেও কিছু করা উচিত।’’ জেএনইউয়ের আশপাশের এলাকার কথাও এসেছে স্ক্রিনশটে। একটিতে দেখা যাচ্ছে ‘‘খাজান সিংহ সুইমিংয়ের দিক দিয়ে ডিইউ-র লোকজন ঢোকান। আমরা ২৫-৩০ জন আছি।’’ উত্তর এসেছে, ‘‘মল গেটেও আছি’’, ‘‘আইসিএসএসআর দিয়েও ঢোকা যাবে।’’ এক জনের উক্তি, ‘‘এ বার এদের মারতেই হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy