ফাইল ছবি।
‘এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড’ বা ইপিএফও-র সুদের হার ৮.১ শতাংশ করায় সায় দিল কেন্দ্রীয় সরকার। আগে তা ছিল ৮.৫ শতাংশ। গত চার দশকে এ নিয়ে সর্বনিম্ন মাত্রায় পৌঁছল ইপিএফও-র সুদের হার।
প্রসঙ্গত, গত মার্চে ট্রাস্টি বোর্ড বৈঠকে ২০২১-২২-এর জন্য পিএফের সুদ ৮.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৮.১ শতাংশ করার প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল। ট্রাস্টি বোর্ডের সেই প্রস্তাবেই সিলমোহর দিল কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক। তার পর এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রক।
অর্থনীতিবিদ অভিরূপ সরকার কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘এটা দ্বিচারিতা। এক দিকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট বাড়িয়েছে, তার ফলে বাড়ি, গাড়ি কেনার জন্য যে টাকা মানুষ ধার করছেন তার উপর সুদের পরিমাণ অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। উল্টো দিকে, ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ ডিপোজিটের উপর যে সুদ দিচ্ছে বা ইপিএফের উপর যে সুদ মানুষ পাচ্ছেন, সেটা কিন্তু বাড়ছে না, উল্টে তা কমছে। এটা দ্বিচারিতা।’’
এই প্রেক্ষিতেই প্রশ্ন উঠছে, প্রবীন নাগরিক, যাঁরা সুদের উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকেন, মূল্যবৃদ্ধির এই বাজারে তাঁদের চলবে কী ভাবে?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy