সরকারি কোউইন অ্যাপের তথ্য অনুযায়ী রাজধানীতে বর্তমানে ৫১ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ১৪ জন শিশু। দিল্লির এক শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক শ্রীকান্ত বসু বলেন, ‘‘শিশুদের মধ্যে কোভিডের লক্ষণ থাকলেও তাদের অবস্থা গুরুতর হয়ে উঠছে না। অনেকে বাড়িতেই সেরে উঠছে।’’
ফাইল ছবি
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য বলছে দিল্লিতে মোট কোভিড আক্রান্তের মধ্যে মাত্র ০.৫২ শতাংশ সক্রিয় রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। তবে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তথ্য হল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মধ্যে ২৭ শতাংশ শিশু।
সরকারি কোউইন অ্যাপের তথ্য অনুযায়ী রাজধানীতে বর্তমানে ৫১ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে ১৪ জন শিশু। দিল্লির এক শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক শ্রীকান্ত বসু বলেন, ‘‘শিশুদের মধ্যে কোভিডের লক্ষণ থাকলেও তাদের অবস্থা গুরুতর হয়ে উঠছে না। অনেকে বাড়িতেই সেরে উঠছে।’’
রাজধানীর আরও একটি হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ অনামিকা দুবে বলেন, ‘‘দেখা যাচ্ছে, বড়দের থেকে শিশুদের কোভিড সংক্রমণের লক্ষণ একেবারেই আলাদা। একেবারে ছোট শিশুদের প্রাথমিক অবস্থায় বমির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। সঙ্গে উচ্চমাত্রায় জ্বর। অন্য দিকে একটু বড় শিশুদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিক মাথা ব্যথার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।’’ তবে ফুসফুসের সংক্রমণ প্রায় দেখা যাচ্ছে না বলে তিনি জানিয়েছেন।
তৃতীয় স্ফীতির পরবর্তী কালে শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বড়াছে তেমনটা বলার সময় এখনও আসেনি বলে মনে করেছেন শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ধীরেন গুপ্ত। তাঁর মতে, ‘‘এখনও পর্যন্ত পর্যাপ্ত তথ্য আমাদের হাতে নেই। তাই সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলা যাবে না।’’ এই নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ারও কোনও কারণ নেই বলে মনে করছেন শিশু বিশেষজ্ঞরা।
তবে যে হেতু ১২ বছরের নীচে শিশুদের জন্য টিকা এখনও বাজারে আসেনি, তাই যথাযথ কোভিডবিধি মেনে চলা জরুরি বলেই মনে করছেন তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy