পড়ুয়ারা স্কুল পরিষ্কারে ব্যস্ত ( বাঁ দিকে)। প্রধান শিক্ষক ক্লাসঘরে ঘুমে বিভোর (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
ফাঁকা ক্লাসঘর। পড়ুয়াদের ব্যাগ এ দিক ও দিক ছড়ানো। ফুল স্পিডে সিলিং ফ্যান চলছে। আর সেই ফাঁকা ক্লাসঘরের মেঝেয় টান টান হয়ে ‘নাক ডেকে’ ঘুমোচ্ছেন প্রধান শিক্ষক। মধ্যপ্রদেশের ছতরপুরের একটি সরকারি প্রথমিক স্কুলে এমনই একটি দৃশ্য ধরা পড়েছে। সমাজমাধ্যমে সেই দৃশ্য ভাইরালও হয়েছে। যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।
প্রধান শিক্ষকের ঘুমানোর সেই ভিডিয়ো শিক্ষা দফতরে পৌঁছতেই তড়িঘিড় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ছতরপুর জেলার লবকুশনগরের একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের এই ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করেছেন গ্রামবাসীরাই। তাঁদের অভিযোগ, স্কুলে ঠিক মতো পড়াশোনা হয় না। যে দিন ঘটনাটি হাতেনাতে ধরে ফেলেন গ্রামবাসীরা, সে দিন পড়ুয়ারা স্কুল চত্র পরিষ্কারে ব্যস্ত ছিল। কচিকাঁচারা যখন স্কুল চত্বর পরিষ্কার করছিল, সেই সময় প্রধান শিক্ষক ক্লাসঘরের ভিতর নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছিলেন। প্রধান শিক্ষকের সেই কীর্তি শিক্ষা দফতরের কাছে পৌঁছনোর জন্যই ভিডিয়োটি করেন গ্রামবাসীরা।
मध्यप्रदेश छतरपुर @ChouhanShivraj आप की भांजीया झाड़ू लगा रही हैं व मारसब भांजियो के बस्ते से को तकिया बना कर सो रहे हैं,,,, #वीडियोवायरल,
— manishkharya (@manishkharya1) July 14, 2023
जिला शिक्षा अधिकारी ने दिए जांच के निर्देश,,@ABPNews@brajeshabpnews@INCMP @schooledump pic.twitter.com/JP8nHFz0PM
পঠনপাঠন শিকেয় তুলে প্রধান শিক্ষক এ ভাবে ঘুমানোয় ক্ষোভে ফেটে পড়েন পড়ুয়াদের অভিভাবকরা। তাঁরা প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার দাবি তুলেছেন। বিষয়টি শিক্ষা দফতরের কাছে পৌঁছতেই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রধান শিক্ষকের নাম রাজেশ কুমার আদজারিয়া।
জেলা শিক্ষা আধিকারিক এম কে কৌতারি এক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “লবকুশনগরের একটি প্রাথমিক স্কুলে প্রধান শিক্ষকের ঘুমিয়ে থাকার ভিডিয়ো দেখেছি। স্কুল কর্তৃপক্ষকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষকের কাছে জবাব চাওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ করা হবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy