—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
আরজি কর-কাণ্ডের ছায়া! অল্পের জন্য নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচল হাসপাতালে রোগী নিয়ে আসা এক কিশোরী। মধ্যপ্রদেশের বিয়াওরার সিভিক হাসপাতালের ঘটনা। হাসপাতালে ঠাকুমাকে নিয়ে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন কিশোরী। রাতের অন্ধকারে শৌচালয়ে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছেন এক ব্যক্তি বলে অভিযোগ। খুনেরও চেষ্টাও করেন। কিশোরী চিৎকার করলে ছুটে এসে তাকে রক্ষা করেন অন্য রোগীর আত্মীয়েরা। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে এক জনকে। যদিও হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শৌচালয়ে ঢুকে কিশোরীকে হেনস্থার চেষ্টা করেন অভিযুক্ত। সে চিৎকার করলে তার গলা টিপে মুখ বন্ধ করানোরও চেষ্টা করেন। যদিও তত ক্ষণে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান অন্য রোগীর পরিজনেরা। তা দেখে সেখান থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্ত। তাঁর পিছু নেন কয়েক জন। হাসপাতাল চত্বরেই তাঁকে ধরে ফেলে মারধর করেন। এর পর অভিযুক্তকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
রোগী এবং পরিজনদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ অনেক দাবি করলেও বিয়াওরা হাসপাতালে নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেই। বেশির ভাগ সিসি ক্যামেরা কাজ করে না। হাসপাতাল পাহারার দায়িত্বে রয়েছে বাইরের একটি সংস্থা। অভিযোগ, ওই সংস্থার রক্ষীরা প্রায় দিনই হাসপাতালে অনুপস্থিত থাকেন। পুলিশ আধিকারিক গোবিন্দ মিনা বলেন, ‘‘মঙ্গলবার রাত দেড়টা নাগাদ খবর পাই, এক জনকে আটক করা হয়েছে। ঠাকুমার সঙ্গে হাসপাতালে এসেছিল কিশোরী। আমাদের জানানো হয়, অভিযুক্ত ধরা পড়েছেন। এর পর হাসপাতালে গিয়ে আমরা তাঁকে গ্রেফতার করি। পকসো এবং ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারায় মামলা হয়েছে। হাসপাতালের কাছে আমাদের পেট্রল পয়েন্ট রয়েছে বলে অভিযুক্ত তাড়াতাড়ি ধরা পড়েছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy