—প্রতীকী চিত্র।
বুথে ভোটার সংখ্যা ৯০। অথচ ভোট পড়েছে ১৭১টি! অসমের ডিমা হাসাও জেলার একটি বুথে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসায় তড়িঘড়ি ৬ নির্বাচনী আধিকারিককে সাসপেন্ড করল নির্বাচন কমিশন।
এই ঘটনা সামনে আসার পরেই শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর। সূত্রের খবর, ওই বুথে পুনরায় ভোট করানোর পরিকল্পনা করছে কমিশন। শুধু আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণাটাই বাকি।
বুথটি হাফলং বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। গত ১ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় ভোট হয়েছে সেখানে। ডিমা হাসাও জেলা প্রশাসনের এক শীর্ষ আধিকারিক জানিয়েছেন, উমরংসোর খোটলির লোয়ার প্রাইমারি স্কুলে ১০৭(এ) বুথে তালিকায় ৯০ জন ভোটারের নাম ছিল। কিন্তু সেখানে ১৭১ জনের ভোট পড়েছে। তাঁর দাবি, মুয়ালদাম লোয়ার প্রাইমারি স্কুলের বেশ কিছু ভোটার খোটলির প্রাইমারি স্কুলে এসে ভোট দিয়েছেন। আর এটা দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাচনী আধিকারিকদের গাফিলতিতেই এমনটা হয়েছে বলে দাবি তাঁর।
২০১৬ সালে এই হাফলং কেন্দ্র থেকেই জিতেছিলেন বিজেপি-র বীরভদ্র হাগজের। এ বার ৭৪ শতাংশ ভোট পড়েছে এই কেন্দ্রে। কিন্তু এই কেন্দ্রেই একটি বুথে নির্দিষ্ট ভোটারের বেশি ভোট পড়ায় ইতিমধ্যেই কারচুপি এবং ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে।
ভোটের দিনই অসমে এক বিজেপি প্রার্থী কৃষ্ণেন্দু পালের গাড়িতে ইভিএম নিয়ে যাওয়ার একটি ভিডিয়ো সামনে আসে। যা নিয়ে তুমুল শোরগোল পড়ে যায়। কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলো ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপের দাবি জানায়। সেই ঘটনার রেশ এখনও কাটেনি। তার মধ্যেই ফের হাফলংয়ের এই বুথে ভোটার সংখ্যার অধিক ভোট পড়ায় নতুন করে বিতর্ক দানা বেঁধেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy