একই এপিক নম্বরে একাধিক ভোটার কার্ড প্রশ্নে বিরোধী সাংসদরা ধারাবাহিক ভাবে নোটিস জমা দেওয়ার পরেও সাড়া পাওয়া যায়নি সরকারের পক্ষ থেকে। আজ তৃণমূলের রাজ্যসভার নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন বলেছেন, “সমস্ত বিরোধী নেতারা এপিক নিয়ে সরব। তৃণমূলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে। আমরা রাজ্যসভায় বলেছি, যে কোনও ধারায় আলোচনা হোক। এখনও হয়নি। কিন্তু এই সপ্তাহে আমরা অপেক্ষা করব।” তা হলে আগামী সপ্তাহে কী হবে? ডেরেকের জবাব, “পিকচার আভি বাকি হ্যায়! দেখুন না, সামনের সপ্তাহে কী হয়।”
বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং অসমে বিধানসভা ভোটের প্রস্তুতি আজ থেকেই শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। দিল্লিতে তিন রাজ্যের ১০৯ জন বুথ লেভেল অফিসার (বিএলও), ১৩ জন জেলা নির্বাচনী অফিসার এবং ২৪ জন ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার নিয়ে হাতে কলমে ভোটের কাজ শেখাতে আজ বৈঠকের আয়োজন করে কমিশন। আগামী দিনে এক লাখ বিএলও-কে ওই প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। স্বচ্ছ এবং অবাধ নির্বাচনের লক্ষ্যে এই উদ্যোগ বলে মন্তব্য কমিশনের। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার আজ বলেন, “ভোট সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়টা নির্ভর করে এই অফিসারদের উপরেই।”
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)