Advertisement
২৩ নভেম্বর ২০২৪
Coronavirus Update

দেশে মোট আক্রান্ত ৮৩ লক্ষ ছাড়াল, গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ সংক্রমণ দিল্লিতে

দেশে কোভিড আক্রান্তদের সুস্থ হওয়ার হার শুরু থেকেই আশাব্যঞ্জক। দেশের মোট আক্রান্তের ৯২ শতাংশই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৬ হাজার ২৫৩ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৬ হাজার ২৫৩ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

নিজস্ব প্রতিবেদন
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৪ নভেম্বর ২০২০ ১১:৫১
Share: Save:

দেশের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কম হওয়ার প্রবণতা গত এক সপ্তাহ ধরেই। মঙ্গলবার তা কমে হয়েছিল ৩৮ হাজার। আজ তা ফের ৪৬ হাজার টপকেছে। দৈনিক সংক্রমণের থেকে সুস্থ বেশি সংখ্যক হওয়ায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমে হয়েছে সাড়ে ৫ লক্ষের কম।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৬ হাজার ২৫৩ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত হলেন ৮৩ লক্ষ ১৩ হাজার ৮৭৬ জন। সেখানে প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকাতে মোট আক্রান্ত ৯৩ লক্ষ ৭৯ হাজার এবং তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে ৫৫ লক্ষ ৭২ হাজার। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে ব্রাজিলে দৈনিক সংক্রমণ কম আছে। কিন্তু কিছুটা কমার পর আমেরিকাতে তা আবার বাড়েছে।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৬ হাজার ২৫৩ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত হলেন ৮৩ লক্ষ ১৩ হাজার ৮৭৬ জন। সেখানে প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকাতে মোট আক্রান্ত ৯৩ লক্ষ ৭৯ হাজার এবং তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে ৫৫ লক্ষ ৭২ হাজার। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে ব্রাজিলে দৈনিক সংক্রমণ কম আছে। কিন্তু কিছুটা কমার পর আমেরিকাতে তা আবার বাড়েছে।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

বেশ কয়েক দিন ধরেই দেশের দৈনিক মৃত্যু ৫০০-র আশপাশে। গত ২৪ ঘণ্টায় তা ৫১৪। দেশে করোনা প্রাণ কেড়েছে ১ লক্ষ ২৩ হাজার ৬১১ জনের। এর প্রায় এক তৃতীয়াংশ মৃত্যুই মহারাষ্ট্রে। দ্বিতীয় ও তৃতীয়তে কর্নাটক এবং তামিলনাড়ু। এর পর ক্রমান্বয়ে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি।

বেশ কয়েক দিন ধরেই দেশের দৈনিক মৃত্যু ৫০০-র আশপাশে। গত ২৪ ঘণ্টায় তা ৫১৪। দেশে করোনা প্রাণ কেড়েছে ১ লক্ষ ২৩ হাজার ৬১১ জনের। এর প্রায় এক তৃতীয়াংশ মৃত্যুই মহারাষ্ট্রে। দ্বিতীয় ও তৃতীয়তে কর্নাটক এবং তামিলনাড়ু। এর পর ক্রমান্বয়ে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

দেশে কোভিড আক্রান্তদের সুস্থ হওয়ার হার শুরু থেকেই আশাব্যঞ্জক। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৭৬ লক্ষ ৫৬ হাজার ৪৭৮ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হয়েছেন। যা গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। দেশের মোট আক্রান্তের ৯২ শতাংশই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সুস্থ হয়েছেন ৫৩ হাজার ৩৫৭ জন। গত কয়েক দিনে নতুন আক্রান্তের থেকে সুস্থ বেশি হওয়ায় কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। এখন দেশে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫ লক্ষ ৩৩ হাজার ৭৮৭ জন।

প্রতিদিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। আজ তা ৩.৮২ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১২ লক্ষ ৯ হাজার ৬০৯ জনের।

প্রতিদিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। আজ তা ৩.৮২ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১২ লক্ষ ৯ হাজার ৬০৯ জনের।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

পশ্চিমবঙ্গে দৈনিক সংক্রমণ ৪ হাজারের আশপাশেই রয়েছে। কিন্তু দিল্লি ও কেরলে গত ২৪ ঘণ্টায় তা সাড়ে ৬ হাজারের বেশি। দিল্লিতে এত সংখ্যক মানুষ এর আগে এক দিনে আক্রান্ত হননি। তবে কর্নাটক, তালিনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশে দৈনিক সংক্রমণ গত কয়েকদিনে অনেকটা কমেছে। মহারাষ্ট্রেও তা ৫ হাজারের নীচে। মোট আক্রান্তের নিরিখে যদিও শীর্ষে মহারাষ্ট্র। তার পর কর্নাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, কেরল, দিল্লি এবং পশ্চিমবঙ্গ। ওড়িশার মোট আক্রান্ত ৩ লাখের কাছাকাছি। তেলঙ্গানা, বিহার, অসম, রাজস্থানেও মোট আক্রান্ত ২ লক্ষের বেশি।

পশ্চিমবঙ্গের মোট আক্রান্ত বাড়তে বাড়তে এখন ৩ লক্ষ ৮৫ হাজার ৫৮৯। গত ২৪ ঘণ্টায় এখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৮১ জন। করোনা এ রাজ্যে মোট প্রাণ কেড়েছে ৭ হাজার ১৩ জনের।

পশ্চিমবঙ্গের মোট আক্রান্ত বাড়তে বাড়তে এখন ৩ লক্ষ ৮৫ হাজার ৫৮৯। গত ২৪ ঘণ্টায় এখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৮১ জন। করোনা এ রাজ্যে মোট প্রাণ কেড়েছে ৭ হাজার ১৩ জনের।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)

অন্য বিষয়গুলি:

Coronavirus COVID-19 Coronavirus in India
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy