Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Coronavirus Lockdown

অর্থনীতির হাল ফেরাতে সময় লাগবে, ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের

সব শিল্পক্ষেত্র এবং অন্যান্য আর্থিক ক্ষেত্রে চাহিদা প্রচুর। কিন্তু সরকারের পর্যাপ্ত তহবিল নেই। জানিয়েছেন কয়েক জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

সব শিল্পেরই এখন চাহিদা প্রচুর, কিন্তু তা মেটানোর তহবিল নেই সরকারের। -ফাইল ছবি।

সব শিল্পেরই এখন চাহিদা প্রচুর, কিন্তু তা মেটানোর তহবিল নেই সরকারের। -ফাইল ছবি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৩ এপ্রিল ২০২০ ১০:৪৭
Share: Save:

দেশের অর্থনীতির হাল ফেরাতে কিছুটা সময় লাগবে। বৃহস্পতিবার এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার কয়েক জন সদস্য। তাঁদের বক্তব্য, অতিমারির এই মধ্যবর্তী সময়ে আগামী কয়েক মাসে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে, সে সম্পর্কে যথেষ্টই অনিশ্চয়তায় রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

মন্ত্রিসভার কয়েক জন সদস্য এনডিটিভি-কে জানিয়েছেন, এই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য ছোটো থেকে মাঝারি, সব শিল্পক্ষেত্র এবং অন্যান্য আর্থিক ক্ষেত্রে চাহিদা প্রচুর। কিন্তু সরকারের হাতে পর্যাপ্ত তহবিল নেই।

তাঁরা এও জানিয়েছেন, ছোট থেকে মাঝারি সব ধরনের শিল্পক্ষেত্র ও বিভিন্ন আর্থিক সংস্থার কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। দেউলিয়া নিয়ে অধ্যাদেশেও কিছু ছাড় দেওয়া হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, আাগামী ৬ মাস বা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনও সংস্থাকে দেউলিয়া ঘোষণা করতে দেওয়া হবে না। সিদ্ধান্ত হয়েছে, চলতি আর্থিক বছরে সরকারি কর্মচারিদের যে ৪ শতাংশ মহার্ঘভাতা ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা বাড়ানো হয়েছিল, তা আপাতত স্থগিত রাখা হবে। আগামী বছরে সেটা ‘এরিয়ার’ বা বকেয়া হিসাবে দেওয়া যেতে পারে কি না, তা বিবেচনা করা হবে।

আরও পড়ুন: রিপোর্টের ক্ষেত্রে আশা করি কেন্দ্রীয় দল নিরপেক্ষ হবে: মুখ্যসচিব

আরও পড়ুন: কিট দেওয়ার নাম নেই, বদনামের চক্রান্ত: মমতা

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার কয়েক জন সদস্য জানিয়েছেন, এই আপৎকালীন পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি নিয়ে একে অন্যের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং তাঁদের হাতে থাকা মন্ত্রকগুলির পদস্থ কর্তারা।

কেন্দ্রের কাছে রাজ্যগুলির যে আর্থিক দায়বদ্ধতা রয়েছে, এই পরিস্থিতিতে সেই নীতির সংশোধনের দাবি তুলেছে রাজ্যগুলি। বাজেট ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্টে রাজ্যের বাধ্যবাধকতা ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনারও দাবি উঠেছে। ইতিমধ্যেই রাজস্ব ঘাটতি সাড়ে ৩ শতাংশ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে সরকার।

যদিও অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, বর্তমান পরিস্থিতিতে তা করা এক রকম অসম্ভবই। যেহেতু করোনা সংক্রমণ শুরুর আগেই দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ ছিল।

(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy