‘টিকা উৎসব’ নিয়ে মোদীকে কটাক্ষ রাহুলের। —ফাইল চিত্র।
অতিমারিকে বশ করতে ৪ দিন ব্যাপী ‘টিকা উৎসব’-এর ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তা নিয়ে এ বার তীব্র আক্রমণ করলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গাঁধী। তাঁর মতে, যে ভাবে সংক্রমণ বেড়ে চলেছে, তাতে টিকার ঘাটতিতে ঘোর সঙ্কট দেখা দিয়েছে, যা কখনওই 'উৎসব' হতে পারে না।
দেশে ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ নিয়ে বৃহস্পতিবার বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মোদী। সেখানে ১১ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল—এই ৪ দিন ধরে ‘টিকা উৎসব’ পালনের কথা বলেন তিনি। বয়সসীমা মেনে এই সময়ের মধ্যে যত বেশি সম্ভব টিকাকরণে জোর দিতে বলেন তিনি।
তা নিয়েই শুক্রবার নেটমাধ্যমে মোদীকে একহাত নেন রাহুল। টুইটারে তিনি লেখেন, ‘করোনা সঙ্কটকে টিকার ঘাটতি সমস্যা গুরুতর করে তুলেছে। এটা কোনও উৎসব নয়। এমন পরিস্থিতিতে নিজের দেশের মানুষকে বিপদে ফেলে বিদেশে টিকা রফতানির সিদ্ধান্ত কি সঠিক? কোনও রকম পক্ষপাতিত্ব ছাড়াই সব রাজ্যকে সাহায্য করা উচিত কেন্দ্রীয় সরকারের। একজোট হয়ে মহামারিকে হারাতে হবে আমাদের’।
बढ़ते कोरोना संकट में वैक्सीन की कमी एक अतिगंभीर समस्या है, ‘उत्सव’ नहीं-
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) April 9, 2021
अपने देशवासियों को ख़तरे में डालकर वैक्सीन एक्सपोर्ट क्या सही है?
केंद्र सरकार सभी राज्यों को बिना पक्षपात के मदद करे।
हम सबको मिलकर इस महामारी को हराना होगा।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় মহারাষ্ট্র, গুজরাত, দিল্লি, ছত্তীসগঢ়, পঞ্জাবের মতো রাজ্যে হু হু করে সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। প্রতিষেধকে ঘাটতি দেখা দিয়েছে বলে ইতিমধ্যেই অভিযোগ করেছে মহারাষ্ট্র সরকার। সেখানে হাসপাতালে গিয়েও টিকা না নিয়ে মানুষকে ফিরে যেতে হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। এই মুহূর্তে সেখানে শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেসের জোট সরকার রয়েছে। বিরোধীর আসনে থাকা বিজেপি-র সঙ্গে করোনা নিয়েও লাগাতার সঙ্ঘাত চলছে তাদের। শুধু তাই নয়, টিকাকরণের ক্ষেত্রে বয়সসীমা নামিয়ে আনা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সঙ্গেও টানাপড়েন চলছে মহারাষ্ট্র সরকারের।
সেই প্রেক্ষিতেই রাহুলের মন্তব্যে ‘পক্ষপাতিত্ব’-এর মতো শব্দ উঠে এসেছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। যদিও করোনা সঙ্কটে রাজনৈতিক দোষারোপের প্রশ্ন আসে না বলে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বার্তা দেন মোদী। তবে বিদেশে টিকা রফতানি এখনই বন্ধ করার কোনও পরিকল্পনা নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy