ছবি: সংগৃহীত।
মেঘালয় মন্ত্রিসভা ও মেঘালয় বিধানসভা সর্বসম্মত ভাবে সে রাজ্যকে ‘বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার রেগুলেশনস অ্যাক্ট’ তথা ইনারলাইন পারমিট (আইএলপি)-এর আওতায় আনার জন্য প্রস্তাব গ্রহণ করে কেন্দ্রকে পাঠালেও কেন্দ্র তাতে এখনও সাড়া দেয়নি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বড়দিনের পরে এ নিয়ে বিবেচনার আশ্বাস দিলেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গুয়াহাটির পরেই সবচেয়ে বেশি ব্যবসা, পর্যটন ও কাজের জায়গা মেঘালয়। সেখানে বিভিন্ন রাজ্যের মানুষকে হরদম ঢুকতে হয়। আইএলপি চালু হলে তা রাজ্যের উন্নতিতে বাধা দেবে বলেই মন্ত্রকের অনেকের মত। রাজ্যের প্রস্তাবে সবুজ সঙ্কেত না-ও মিলতে পারে। রাজ্য সরকার অবশ্য জানিয়েছে, এ সব গুজব। কেন্দ্র তেমন কোনও কথা জানায়নি। দ্রুত এ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
আইএলপি চালু না-করে সমগ্র মেঘালয়কে সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলের আওতায় নিয়ে আসার চেষ্টা চলছে বলেও গুঞ্জন রয়েছে। সরকারি ভাবে এমন কোনও কথা বলা না-হলেও রাজ্যের অ-জনজাতি বিধায়ক আজাদ জামান আগেভাগে তাঁর আপত্তির কথা জানিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, মেঘালয়ের ৯৭ শতাংশ এলাকা এখন ষষ্ঠ তফসিলের আওতায় রয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy