Advertisement
২৬ নভেম্বর ২০২৪

টুকরো খবর

বিলেতে ধরা পড়া সন্দেহভাজন যুবক, জঙ্গি চাঁই আমির রেজা খান নন, এমনই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। ইনটেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি)-র বক্তব্য, ব্রিটেনের ম্যাঞ্চেস্টার বিমানবন্দরে সে দেশের পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া যুবকের সঙ্গে ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের (আইএম) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতার মুখের আদল, উচ্চতা ও বয়সের কিছুটা মিল রয়েছে ঠিকই, তবে তিনি আমির নন।

শেষ আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০২:৩২
Share: Save:

ম্যাঞ্চেস্টারে ধৃত ব্যক্তি আমির রেজা নন, মত গোয়েন্দাদের

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

বিলেতে ধরা পড়া সন্দেহভাজন যুবক, জঙ্গি চাঁই আমির রেজা খান নন, এমনই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। ইনটেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি)-র বক্তব্য, ব্রিটেনের ম্যাঞ্চেস্টার বিমানবন্দরে সে দেশের পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া যুবকের সঙ্গে ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের (আইএম) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতার মুখের আদল, উচ্চতা ও বয়সের কিছুটা মিল রয়েছে ঠিকই, তবে তিনি আমির নন। এই ব্যাপারে গোয়েন্দা-রিপোর্ট সম্প্রতি জমা পড়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে। আইবি সূত্রের খবর, সেখান থেকে বিদেশ মন্ত্রক মারফত ভারতীয় দূতাবাসের মাধ্যমে ব্রিটিশ পুলিশকে সে কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। অগস্টের শেষ দিকে ম্যাঞ্চেস্টার বিমানবন্দরে ওই যুবককে স্থানীয় একটি ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার করা হয়। ভারতীয় গোয়েন্দারা জানতে পারেন, আইএমের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, কলকাতার পার্ক সার্কাসের বাসিন্দা আমির রেজা খানের নামে জারি হওয়া ইন্টারপোলের লুকআউট নোটিসে থাকা ছবির সঙ্গে ধৃত যুবকের অনেকটাই সাদৃশ্য পাওয়া গিয়েছে। পরে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের একটি দল আমিরের ব্যাপারে বিস্তারিত খোঁজ নিতে কলকাতায় পৌঁছয়। সেই সব নথিপত্রের সঙ্গে বিলেতে ধরা পড়া ওই যুবকের বক্তব্য মিলিয়ে দেখেই গোয়েন্দারা বুঝতে পারেন, তিনি আমির নন। পরে ধৃত যুবকের ছবি তাঁদের হাতে পৌঁছলে এই ব্যাপারে এক রকম নিশ্চিত হন গোয়েন্দারা। কলকাতায় আমেরিকান সেন্টারের সামনে জঙ্গি হামলা-সহ ভারতে অন্তত ১০টি নাশকতার ঘটনায় অভিযুক্ত আমিরকে ধরতে তাই গোয়েন্দারা নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়েছেন।

রানওয়েতে দৌড়

সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি

দিল্লি বিমানবন্দরের নিরাপত্তার ঘেরাটোপ উপেক্ষা করে শনিবার সকালে বিমানবন্দরের রানওয়ে ধরে জামা খুলে দৌড়লেন এক মদ্যপ ব্যক্তি। পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার সকালে এক ব্রিটিশ নাগরিক বিমান ধরার জন্য বিমানবন্দরের লাউঞ্জে অপেক্ষা করছিলেন। এবং সেখানে বসেই মদ খাচ্ছিলেন। তার পরে হঠাৎ তিনি উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। নিজেই ফায়ার অ্যালার্ম বাজান। ফলে খুলে যায় আপৎকালীন দরজা। তার পরই রানওয়ের দিকে দৌড়তে থাকেন তিনি। একটি দরজার কাচও ভেঙে দেন। তাতে তাঁর হাতে চোঁট লেগেছে। ওই ব্যক্তির নামে কোনও এফআইআর না দায়ের করা হলেও দিল্লিতে ব্রিটেনের দূতাবাসে খবর দেওয়া হয়েছে।

রামগোপালের নামে

সংবাদ সংস্থা • মুম্বই

টুইটারে গণেশ পুজো নিয়ে মজা করায় চিত্রপরিচালক রামগোপাল বর্মার নামে আন্ধেরির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করলেন এক ব্যবসায়ী। শুনানি ৩০ সেপ্টেম্বর। টুইটারে রামগোপাল বর্মা প্রশ্ন করেন, গণেশ ‘বিঘ্ননাশক’ বলে পরিচিত। কিন্তু তিনি নিজের মাথাই বাঁচাতে পারেননি। সেই গণেশ কী করে অন্য কারও বিপদ দূর করতে পারেন? টুইটটি দেখে ব্যবসায়ীর মনে হয়, অনেকেই গণেশের উপর বিশ্বাস নিয়ে তাঁর পুজো করেন। রামগোপাল বর্মা, গণেশকে নিয়ে মজা করে মানুষের বিশ্বাসকে আঘাত করেছেন।

পর্নোগ্রাফিতে অভিনয়ে স্ত্রীকে চাপ, খুন স্বামী

সংবাদ সংস্থা • চেন্নাই

পর্নোগ্রাফিক ছবিতে অভিনয় করার জন্য স্ত্রীকে চাপ দিচ্ছিলেন স্বামী। তাই স্বামীকে খুন করার অভিযোগ উঠল অভিনেত্রী স্ত্রীর বিরুদ্ধে। সম্প্রতি শ্রুতি চন্দ্রলেখা নামের ওই অভিনেত্রীকে গ্রেফতার করেছে চেন্নাইয়ের পুলিশ। ১৮ জানুয়ারি চেন্নাইয়ে স্বামী এস রোনাল্ড পিটার প্রিনজোর (৩৫) খুনে শ্রুতিকে সাহায্য করার অভিযোগে প্রিনসন, গান্ধীমাথিনাথন, বিজয়, ভিনথ নির্মল এবং রফিক নামের পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পলাতক আরও দুই অভিযুক্ত উমাচন্দ্রন এবং এলিসা। বছর তেইশের শ্রুতি বেশ কয়েকটি তামিল এবং কন্নড় ছবিতে অভিনয় করেছেন। প্রিনজোর সঙ্গে বিয়ের আগে মঞ্জুনাথ নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। শ্রুতির সঙ্গে আলাপের সময় প্রিনজো উমাচন্দ্রন ও প্রিনসনের সঙ্গে অনলাইনে ব্যবসা করতেন। কিন্তু সেই ব্যবসায় লোকসান হওয়ায় উমাচন্দ্রন ও প্রিনসন তাঁদের লাগানো টাকা ফেরত চাইলে বেঙ্গালুরু পালান প্রিনজো। শ্রুতির অভিযোগ, এর পরেই প্রিনজো পর্নোগ্রাফিক ছবি তৈরির সিদ্ধান্ত নেন। এবং সেই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তাঁকে চাপ দিতে থাকেন। পুলিশের দাবি, এর পরেই উমাচন্দ্রন ও প্রিনসনের সঙ্গে প্রিনজোকে খুনের ছক কষেন শ্রুতি। চেন্নাইয়ের বাড়িতে স্বামীকে বিষ মেশানো দুধ খেতে দেন শ্রুতি। প্রিনজো অজ্ঞান হয়ে গেলে তাঁকে গলা টিপে খুন করেন উমাচন্দ্রন ও প্রিনসনের। তার পর বাকিদের সাহায্যে প্রিনজোর দেহটি এক জায়গায় পুঁতে দেন শ্রুতি। প্রিনজো নিখোঁজের তদন্তে নেমে প্রিনসনকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জেরা করে সমস্ত ঘটনা জানতে পারেন তদন্তকারীরা। ৮ মে প্রিনজোর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

ট্রাইব্যুনালকে ভি কে-র পাল্টা তোপ

সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি

আর্মড ফোর্সেস ট্রাইব্যুনালের রায়ে শুক্রবারই প্রবল সমালোচনা হয়েছে তাঁর। আজ ট্রাইব্যুনালকেই পাল্টা তোপ দাগলেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভি কে সিংহ। পুরো ঘটনায় অস্বস্তিতে নরেন্দ্র মোদী সরকার। সুকনা জমি কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগ থেকে গত কাল লেফটেন্যান্ট জেনারেল পি কে রথকে মুক্তি দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। সেই সঙ্গে প্রবল সমালোচনা করেছে ভি কে সিংহের। সুকনা কাণ্ডে রথ ও লেফটেন্যান্ট জেনারেল অবধেশ প্রকাশকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল কোর্টমার্শাল। কোর্টমার্শাল গঠিত হওয়ার সময়ে ইস্টার্ন কম্যান্ডের দায়িত্বে ছিলেন জেনারেল ভি কে সিংহ। সেই রায়ের বিরুদ্ধেই ট্রাইব্যুনালে যান রথ। তাঁর আর্জিতে সরাসরি অভিযোগ করা হয়, অবধেশ প্রকাশ ও ভি কে সিংহের বিরোধের কারণেই সুকনা জমি কেলেঙ্কারি নিয়ে কোর্টমার্শাল গঠিত হয়েছিল। রথকে মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি ট্রাইব্যুনাল রায়ে স্পষ্ট জানিয়েছে, প্রতিশোধ নিতেই রথ ও অবধেশ প্রকাশের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছিলেন ভি কে। সেনার রেকর্ডে তাঁর বয়স পরিবর্তনের চেষ্টা করেছিলেন ভি কে। সেই চেষ্টা সফল হয়নি। এই ব্যর্থতার জন্য তৎকালীন মিলিটারি সেক্রেটারি অবধেশ প্রকাশকে দায়ী করেছিলেন তিনি। তাই সুকনা কাণ্ডে কড়া পদক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেন ভি কে। পশ্চিমবঙ্গের সুকনায় সেনাছাউনি সংলগ্ন জমিতে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরিতে ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’ দিয়ে রথ কোনও অন্যায় করেননি বলেও সাফ জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি হালি। তাঁর মতে, ভি কে সিংহ কোর্টমার্শালের প্রক্রিয়াতেও হস্তক্ষেপ করেছিলেন। ট্রাইব্যুনালের রায় পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়ে ভি কে সিংহের পাল্টা দাবি, কোর্টমার্শালের প্রক্রিয়া পুরোপুরি স্বচ্ছ ছিল। সুকনা কাণ্ডে রথ ও অবধেশ প্রকাশ নিয়ম ভেঙেছিলেন বলে এখনও দাবি করেছেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান। ট্রাইব্যুনাল সেনাবাহিনী সম্পর্কে আদৌ কিছু জানে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ভি কে। তাঁর কথায়, ‘‘কেন্দ্রের উচিত এখনই এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আর্জি জানানো।” লেফটেন্যান্ট জেনারেল রথের কথায়, “এই অভিযোগের জন্য আমাকে কষ্ট পেতে হয়েছে। এখন সত্য প্রকাশিত হল।”

কিশোরীকে ধর্ষণে ধৃত শিবসেনা নেতা

সংবাদ সংস্থা • ঠাণে

বছর পনেরোর কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হল শিবসেনার এক প্রৌঢ় নেতাকে। অভিযুক্তের নাম বাসুদেও নামিবিয়ার। ঠাণে জেলায় দলীয় উপপ্রধানের দায়িত্বপ্রাপ্ত সে। ঠাণেতে একটি স্কুলও রয়েছে তার। ধর্ষিতা কিশোরী ওই স্কুলেরই নবম শ্রেণির ছাত্রী। চলতি সপ্তাহের গোড়ায় স্থানীয় হাসপাতালে একটি সন্তানের জন্ম দেয় ওই কিশোরী। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই ঘটনার কথা পুলিশকে জানান। এর পরই বাসুদেওর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে পুলিশ। তদন্তে জানা যায়, ঠাণের কাশিমিরায় একটি মন্দির রয়েছে অভিযুক্ত ওই শিবসেনা নেতার। গত ফেব্রুয়ারিতে মন্দির দর্শনের নামেই কিশোরীটিকে ওই গ্রামে নিয়ে গিয়ে একাধিক বার ধর্ষণ করেছিল সে। ঘটনার কথা কাউকে জানালে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিল। এর পরই কিশোরীটি সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়ে। শুক্রবার রাতে বাসুদেওকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধর্ষণের মামলাও দায়ের হয়েছে। বাসুদেওকে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে ১১ সেপ্টেম্বর ১১ পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। কিছু দিন আগেই ধর্ষণে অভিযুক্ত উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসার সুনীল পারাস্করকে সমর্থনের অভিযোগ ওঠে শিবসেনার বিরুদ্ধে। দলীয় মুখপত্রের সম্পাদকীয় বিভাগে পারাস্করের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বলা হয়, “উত্তেজনা ছড়াতেই শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হচ্ছে সমাজের উঁচু স্তরে। পুরুষদের ধর্ষণে অভিযুক্ত করাটা ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে।” এর পরেই ফের ধর্ষণের অভিযোগে দলীয় নেতার গ্রেফতারিতে সমালোচনার ঝড় উঠেছে দেশ জুড়ে।

সাসপেন্ড ১৭ কর্মী

সংবাদ সংস্থা • রায়পুর

ছত্তীসগঢ়ে মাওবাদী হামলার সময়ে কর্তব্যে অবহেলার জন্য চার জুনিয়র অফিসার-সহ ১৭ জন কর্মীকে সাসপেন্ড করল সিআরপিএফ। জানানো হয়েছে, ১১ মার্চ সুকমা জেলায় সিআরপিএফের একটি দলের উপরে হামলা চালায় মাওবাদীরা। তখন ওই ১৭ জন কনস্টেবল প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে যান। সহকর্মীদের বাঁচাতে মাওবাদীদের পাল্টা জবাব দেননি তাঁরা। ফলে, ১৬ জন নিহত হন।

প্রধানমন্ত্রীর দারস্থ

বদায়ূঁ গণধর্ষণ মামলায় সুবিচারের দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করলেন ধর্ষিতাদের পরিবারের সদস্যেরা। শনিবার সেই মামলায় অভিযুক্ত পাঁচ জনকে জামিন দিয়েছে আদালত। তাই ধর্ষিতাদের পরিবারের দাবি, মামলা ঠিক পথে এগোচ্ছে না। উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি এএল বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছিল, দু’জন নয়, একটি মেয়ের ধর্ষণ করা হয়েছিল গত ২৮ মে। পরে সিবিআই দুই বোনের দেহ দ্বিতীয় বার ময়নাতদন্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। রিপোর্টে জানা যায়, বদায়ূঁর দুই বোনকে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে কোনও নির্দিষ্ট প্রমাণ মেলেনি। সিবিআইয়ের দাবি, পারিবারিক শত্রুতার জেরে দুই বোনকে খুন করা হয়েছে। তাই অন্ধকারে রয়েছেন ওই দুই বোনের পরিবার।

জালিয়াতি, বাজেয়াপ্ত ১২ কোটির সম্পত্তি

একটি ব্যাঙ্ক জালিয়াতি কাণ্ডের তদন্তে নেমে অভিযুক্তের ১২ কোটি টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (ইডি)। চেন্নাইয়ের ঘটনা। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত বিজয়কুমার ভুয়ো কাগজপত্র দাখিল করে সিন্ডিকেট ব্যাঙ্কের একটি শাখা থেকে কিছু নিজের নামে এবং কিছু আত্মীয়ের নামে একাধিক ব্যক্তিগত এবং গৃহঋণ আদায় করেন। এবং সেই টাকা দিয়েই ক্রমশ বাড়িয়ে চলেন নিজের সম্পত্তি, যার সবটাই বাসভবন বলে দাবি ইডির। ২০১৩-র মে মাসে সিবিআই চার্জশিট দায়ের করে। বেআইনি ভাবে ঋণ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটে ব্যাঙ্কের মায়লাওর শাখার কিছু আধিকারিকের নামও উঠে আসে। আর্থিক তছরুপ আইনে তদন্ত সিবিআই-এর হাত ঘুরে আসে ইডি-র হাতে। সেই সূত্রেই শনিবারের এই পদক্ষেপ।

তিহাড়ে তৈরি হবে গাড়ির যন্ত্রাংশ

তিহাড় সংশোধনাগারে রেস্তোরাঁ তৈরি হয়েছিল আগেই। এ বার গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরি করবেন এই সংশোধনাগারের বন্দিরা। দেশে এই প্রথম তিহাড় সংশোধনাগারে গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরির শাখা খুলেছে একটি সংস্থা। শুক্রবার দিল্লির কারা দফতরের ডিজি অলোক বর্মা সংশোধনাগারে এই সংক্রান্ত কর্মশালার উদ্বোধন করেন। দিল্লি কারা দফতরের ডিআইজি মুকেশ প্রসাদ বলেন, “এখানে কাজ করে বন্দিরা মজুরি পাওয়ার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি সুবিধাও পাবেন। মুক্তি পাওয়ার পরে এই অভিজ্ঞতা তাঁদের কাজে লাগবে।”

হত্যা শিশুকে

তিন বছরের শিশুর কান্নায় বিরক্ত হয়ে তাকে আছড়ে মেরে ফেলার অভিযোগ উঠল সৎ বাবার বিরুদ্ধে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত নিরঞ্জন প্রেম সাগর তিওয়ারি ঠাণের হনুমান নগরের বাসিন্দা। শুক্রবার ছেলের একটানা কান্নায় ধৈর্য হারিয়ে তাকে চড় মারে নিরঞ্জন। এতে স্ত্রী আপত্তি করায় হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে শিশুটিকে বাড়ির মেঝেতে বারবার আছাড় মারতে থাকে সে। সেখানেই মারা যায় শিশুটি। পরে স্ত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় নিরঞ্জনকে। জানা গিয়েছে, শিশুটি নিরঞ্জনের স্ত্রীর প্রথম পক্ষের সন্তান।

বন্যায় মৃত ২২

বৃহস্পতিবার থেকে টানা বৃষ্টিতে পঞ্জাবে মৃত মহিলা ও শিশু-সহ মোট ২২ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বৃষ্টিতে বাড়ির ছাদ ভেঙে পঞ্জাবের ঢালা গ্রামে মৃত্যু হয়েছে একই পরিবারের আট জনের। দুর্ঘটনার সময় ঘুমোচ্ছিলেন তাঁরা। এ ছাড়াও অমৃতসরে বাড়ি চাপা পড়ে মৃত একই পরিবারের পাঁচ সদস্য।

তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদী। শনিবার নয়াদিল্লিতে। ছবি: পিটিআই

রঙের খেলা। গণেশ পুজো উপলক্ষে শনিবার বেঙ্গালুরুতে রঙ্গোলি দিতে ব্যস্ত দুই মহিলা। ছবি: এ পি

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy