—ফাইল চিত্র।
নিরপেক্ষ তদন্ত হোক, তিনি নিজের বক্তব্যের সমর্থনে তথ্যপ্রমাণ হাজির করতে প্রস্তুত। মঙ্গলবার এমনটাই দাবি করলেন কাশ্মীরের নবীন রাজনৈতিক নেত্রী শেহলা রশিদ। কাশ্মীরের মানুষের উপরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ‘নির্যাতন’ এবং ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন’-এর অভিযোগ তুলে টুইট করায় কালই শেহলার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের মামলা হয়েছে। দিল্লিতে বসে ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ একাধিক সংবাদমাধ্যমে শেহলা দাবি করেছেন, তিনি যা লিখেছেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে, তাঁদের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতেই লিখেছেন। কিন্তু শুধু লোকের কথার ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে টুইট করা কি উচিত হয়েছে? উত্তরে শেহলা বলেন, কাশ্মীর যে অবরোধের মধ্যে রয়েছে, সংবাদমাধ্যম যেখানে অবাধে কাজ করতে পারছে না, ইন্টারনেট বন্ধ, সেখানে এত ভাবার অবকাশ থাকে না। পরিস্থিতি অন্য হলে এ সব কথা টুইটারে লেখার দরকার হত না বলেই তাঁর দাবি। শেহলার কথায়, ‘‘আমি সত্যিই মনে করি, কথাগুলো পৃথিবীর জানা দরকার। তার জন্য যদি গ্রেফতার হতে হয়, সেই ছোট্ট দামটুকু দিতেই পারি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy