পাত্রীর বাড়ির কাছেই গলায় দড়ি দিয়েছেন যুবক বলে জানিয়েছে পুলিশ। ছবি: প্রতীকী
বাগ্দান হয়ে গিয়েছিল। তার পরেও রটনা শুনে বিয়ে ভেস্তে দিয়েছিল মেয়েটির পরিবার। বাড়ি ডেকে অপমান করেছিল পাত্রকে। মানতে পারেননি ২৯ বছরের যুবক। ওই পাত্রীর বাড়ির কাছেই গলায় দড়ি দিয়েছেন তিনি। পুলিশ মনে করছে আত্মহত্যা। মেয়েটি এবং তাঁর মা এবং আত্মীয়দের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন মৃতের বাবা। জানিয়েছেন, মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁর ছেলেকে খুনের হুমকি দিয়েছিলেন ওই পরিবারটি। অভিযুক্তেরা সকলেই ফেরার। মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।
মৃতের নাম মোহন কুমার। কর্নাটকের মাগাড়ি রোডে হোসাপালায়ায় আত্মঘাতী হয়েছিলেন ওই যুবক। মাগাড়িরই থিপাসান্দ্রার বাসিন্দা তিনি। একটি বেসরকারি দফতরে কাজ করতেন। কাব্যশ্রী নামে এক তরুণীর সঙ্গে বিয়ের কথা হয়েছিল তাঁর। একটি সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, বিয়ের খরচের জন্য তরুণীর পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা দিয়েছিল মোহনের পরিবার। বিয়ের পর যাতে কাব্যশ্রী পড়াশোনা করতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও করেছিলেন।
ওই সংবাদ মাধ্যমই জানিয়েছে, মোহনের নামে রটনা শুনে বিয়ে বাতিল করেছিল তরুণীর পরিবার। টাকা ফেরাতেও অস্বীকার করেছিল। মোহনকে বাড়িতে ডেকে কুকথা বলেছিলেন কাব্যশ্রীর আত্মীয়েরা। তাঁকে ধাক্কা দিয়ে বার করে দেন বলেও অভিযোগ। এর পর কাজে যাওয়ার নাম করে কাব্যশ্রীর বাড়ির কাছে গিয়ে আত্মহত্যা করেন মোহন। এমনটাই মনে করছে পুলিশ। যদিও এখনও কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি।
কাব্যশ্রী, তাঁর মা বরলক্ষ্মাম্মা এবং এক আত্মীয় জয়রামাইয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন মোহনের বাবা রঙ্গস্বামাইয়া। জানান, বার বার তাঁর ছেলেকে আত্মহত্যা করতে বলেছিলেন তরুণীর পরিবার। অভিযুক্তদের খোঁজ করছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy