— ছবি সংগৃহীত
সতীর্থদের হাতেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল অসমের ইউনাইডেট পিপলস রেভলিউশনারি ফ্রন্ট (ইউপিআরএফ)-এর মু্খ্য কমান্ডার মাঙ্গিন খালহাউয়ের। কাঠ পাচারের ব্যবসায় যুক্ত মাঙ্গিন অসমের ‘বীরাপ্পন’ নামেই পরিচিত ছিলেন। সংগঠনের অভ্যন্তরীণ অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরেই তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান পুলিশের।
অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে দীর্ঘ দিন ধরেই সংগঠন ছা়ড়তে শুরু করেছিলেন অভিজ্ঞ সদস্যরা। গত এক বছরে অনেকে আত্মসমর্পণ করেছেন, আবার অনেকে পুলিশের গুলিতে মারা গিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে ‘পুরনো’দের মধ্যে তিনিই বেঁচে ছিলেন। পুলিশের দাবি, সে রাজ্যের কার্বি আংলঙ জেলার বোকাজান শহর থেকে বেশ কিছুটা দূরে পার্বত্য এলাকার খেংপিবুংয়ে শনিবার রাতে নিজেদের মধ্যে সঙ্ঘর্ষে জড়িয়েছিল ইউপিআরএফ-এর নেতারা। ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় মাঙ্গিনের। তার পর রবিবার সকালে গুলিতে তাঁর ঝাঁঝরা দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
গত অক্টোবরে সিঙ্ঘাসনের পাহাড়ি এলাকায় পুলিশের সঙ্গে সঙ্ঘর্ষে মৃত্যু হয়েছিল ওই সংগঠনের তৎকালীন মূখ্য কমান্ডার মার্টিন গুইটের। তার পরই অসম সরকারকে চিঠি দিয়ে ইউপিআরএফ জানিয়েছিল, তারা আত্মসমর্পণ করতে চায়। সংগঠনের ৪০-৫০ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করে তা জানিয়েছিলেন অসমের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোওয়ালও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy