অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। ফাইল ছবি।
‘জেহাদি’ কার্যকলাপের আখড়া হয়ে উঠেছে অসম! মন্তব্য করলেন সেই রাজ্যেরই মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। গত পাঁচ মাসে অসমে বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন আনসারুম ইসলামের পাঁচটি মডিউলের পর্দাফাঁস করা হয়েছে। তার পরই মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্য বলে মনে করা হচ্ছে।
একটি সাংবাদিক বৈঠকে হিমন্ত বলেন, ‘‘যুব সম্প্রদায়কে জেহাদি মন্ত্রে দীক্ষিত করতে আনসারুল ইসলামের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এমন ছ’জন বাংলাদেশি অসমে প্রবেশ করেছেন। এ বছর মার্চে বরাপেটায় প্রথম মডিউলটির সন্ধান মেলার পরই এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’’ তাঁর মতে, ‘‘রাজ্যের বাইরে থেকে আসা ইমামরা বিভিন্ন মাদ্রাসায় মুসলিম সম্প্রদায়ের তরুণ প্রজন্মকে জেহাদি মন্ত্রে দীক্ষিত করছেন, যা অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়।’’ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘জঙ্গি বা বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ এবং জেহাদি কার্যকলাপের মধ্যে অনেক পার্থক্য। বহু বছর ধরে জেহাদি মন্ত্রে দীক্ষিত করা দিয়ে এর শুরুটা হয় অনেক বছর আগে। যার পরবর্তী ধাপ হল, ইসলামি মৌলবাদ প্রচারে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ। যা চূড়ান্ত স্তরে গিয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের রূপ নেয়।’’
There have been several successful operations against jehadi modules by @assampolice.
— Himanta Biswa Sarma (@himantabiswa) August 4, 2022
In the last 5 months, 5 such modules of terrorist organisation Ansarullah Bangla Team have been busted by the police with help from other investigative agencies. pic.twitter.com/gBuKQeS55k
করোনা অতিমারি চলাকালীন বাংলাদেশি নাগরিকরা এরকম একাধিক ক্যাম্প চালিয়েছিলেন বলে দাবি অসমের মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি জানান, এই ব্যক্তিরা ২০১৬-১৭ নাগাদ বেআইনি ভাবে অসমে প্রবেশ করেন।
হিমন্তের কথায়, ‘‘এখনও পর্যন্ত এমন মাত্র এক জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। আমি মানুষের কাছে আবেদন করছি, বাইরের রাজ্যের কেউ মাদ্রাসার শিক্ষক অথবা ইমাম হলেই তৎক্ষণাৎ স্থানীয় থানায় খবর দিন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy