ছবি: সংগৃহীত
বাংলার ভোটে নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহ পুরো জোর দেওয়া সত্বেও বিজেপি জিততে পারেনি। বাংলায় হোঁচট খাওয়ার পরে উত্তরপ্রদেশ-সহ পাঁচ রাজ্যে ভোটের সাত-আট মাস আগে থেকেই বিজেপি তার ভোট-যন্ত্রকে সচল করতে নেমে পড়ল। বিজেপি সদর দফতরে আজ দু’দফায় শীর্ষ নেতাদের বৈঠক হয়। সকালে অমিত শাহ ও বিজেপি সভাপতি জে পি নড্ডা বৈঠক করেন রাজনাথ সিংহ, নির্মলা সীতারামন, স্মৃতি ইরানি, নরেন্দ্র সিংহ তোমরের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ও দলের নেতাদের সঙ্গে। বিকেলে দলের সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসেন শাহ-নড্ডা।
আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চে ভোট উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, গোয়া, মণিপুর ও উত্তরাখণ্ডে। বিজেপি সূত্রের খবর, এই পাঁচ রাজ্যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের রূপায়ণ নিয়ে কথা হয়েছে বৈঠকে। হিমাচলপ্রদেশ ও গুজরাতে ভোট ২০২২-এর শেষে। এই দু’রাজ্য নিয়ে পরে আলোচনা হবে।
বিজেপির বেশি চিন্তা উত্তরপ্রদেশ নিয়ে। সেখানে সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলের খারাপ ফল, সমাজের নিচু তলায় ও কৃষকদের অসন্তোষ ভাবাচ্ছে বিজেপিকে। সূত্রের খবর, শাহ-নড্ডা রাজ্যে গিয়ে যোগীর মন্ত্রী, বিধায়কদের সঙ্গে আলাদা ভাবে বৈঠক করবেন। ইতিমধ্যেই দলের তরফে বি এল সন্তোষ, রাধামোহন সিংহেরা, এমনকি, আরএসএস নেতারাও উত্তরপ্রদেশে গিয়ে পরিস্থতি যাচাই করে এসেছেন। ভাবনা বাকি চার রাজ্য নিয়েও। পঞ্জাব এখন কংগ্রেসের হাতে। শাহ-নড্ডা কৃষি আইনের সুফল প্রচারের নির্দেশ দিলেও ওই আইনের বিরোধিতায় অকালি দল এনডিএ ছাড়ার পরে সেখানে লড়াই কঠিন হয়েছে। গোয়ায় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কংগ্রেস ছেড়ে আসা মন্ত্রীদের সংঘাত বেঁধেছে। উত্তরাখণ্ডে অসন্তোষের জেরে গত মার্চে মুখ্যমন্ত্রী বদলাতে হয়েছে। মণিপুরে আজ নতুন রাজ্য সভাপতি নিয়োগ করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy