—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
ফুচকা বিক্রি করে বছরে তাঁর আয় নাকি ৪০ লাখের বেশি। তা নজরে আসতে চোখ কপালে উঠেছে প্রশাসনের। ফুচকা বিক্রেতাকে জিএসটি দেওয়ার কথা মনে করিয়ে দিয়ে নোটিস পাঠানো হয়েছে। সেই নোটিসের ছবিই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। অনেকে আবার মজার ছলে পেশা পরিবর্তনের কথাও বলতে শুরু করেছেন।
ফুচকা বিক্রেতাকে যে নোটিস পাঠানো হয়েছে, তাতেই ৪০ লাখ টাকা আয়ের কথা উল্লেখ আছে। নোটিসে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ সালে ওই ফুচকা বিক্রেতা শুধু অনলাইনেই ৪০ লক্ষ ১১ হাজার ১৯ টাকা আয় করেছেন!
এখন বহু জায়গাতেই অনলাইনে লেনদেন চলে। সাধারণ মানুষ ধীরে ধীরে এই পর্যায়ে লেনদেনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন। ফলে ফুচকা বিক্রেতা থেকে চা দোকানেও এখন কিউআর কোড লাগানো থাকে। ১০ টাকা হোক ২০ টাকা, স্বল্প অঙ্কের অর্থের লেনদেনও হয়ে থাকে অনলাইনেই। সেই মতো তামিলনাড়ুর এক ফুচকা বিক্রেতা নিজের দোকানে কিউআর কোড লাগিয়েছিলেন। তার মাধ্যমেই ওই ফুচকা বিক্রেতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে ৪০ লক্ষ টাকার বেশি। যা নজরে আসতেই তামিলনাড়ু সরকার নোটিস পাঠিয়েছে ওই ফুচকা বিক্রেতাকে।
ওই নোটিসে দাবি করা হয়েছে, ফুচকা বিক্রেতাটির জিএসটি নথিভুক্তিকরণ নেই। ফলে কোনও রকম শুল্কও দিতে হয় না। সেই কথা মনে করিয়ে দিয়েই সরকারের তরফে জিএসটি নথিভুক্তিকরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy