ই-মেলের মাধ্যমে কুকুর বিক্রেতার সঙ্গে যোগাযোগ করেন চিকিৎসক। প্রতীকী ছবি।
কুকুর কেনার শখ ছিল চিকিৎসকের। অনলাইন মাধ্যমে কুকুর কেনার জন্য অর্ডারও দিয়ে ফেলেছিলেন। কিন্তু তার পরেই ঘটল বিপত্তি। বিপুল পরিমাণ টাকা অগ্রিম হিসাবে দেওয়ার পর আর কোনও উত্তর পাননি বিক্রেতার কাছে। কোনও সমাধান খুঁজে না পেয়ে শেষে পুলিশের দ্বারস্থ হন ওই চিকিৎসক। বুধবার কর্নাটকের রামনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। ৩২ বছর বয়সি ওই চিকিৎসকের নাম নীতেশ কুমার।
বন্ধুর কাছে জার্মান শেফার্ড হাস্কি প্রজাতির কুকুর কেনার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন নীতেশ। লিটন চাকমা নামে এক ব্যক্তির কাছে এই প্রজাতির কুকুর কিনতে পাওয়া যাবে বলে নীতেশকে জানান তাঁর বন্ধু। ই-মেলের মাধ্যমে লিটনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন নীতেশ। ওই প্রজাতির কুকুর তাঁর কাছে রয়েছে বলে জানান লিটন। তবে, কুকুরটি পাঠানোর আগে তাঁকে অগ্রিম ৩০,৫০০ টাকা পাঠাতে হবে বলে দাবি করেন তিনি।
এ ছাড়াও খাঁচার খরচ বাবদ অতিরিক্ত ১২,৫০০ টাকা লাগবে বলেও নীতেশকে জানান বিক্রেতা। সেই মতো ৬ ডিসেম্বর মোট ৪৩ হাজার টাকা লিটনকে পাঠিয়ে দেন নীতেশ। কিন্তু টাকা পাঠানোর পর থেকে নীতেশের ফোন ধরা বন্ধ করে দেন লিটন। কুকুরটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠানওনি তিনি। দিশাহারা হয়ে শেষে পুলিশের দ্বারস্থ হন নীতেশ। লিটনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলেও তাঁকে এখনও গ্রেফতার করা হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy