প্রতীকী চিত্র।
চার কোটি কোভিড টিকা তৈরি করেছে পৃথিবীর বৃহত্তম টিকা নির্মাণকারী সংস্থা সেরাম ইনস্টিটিউট। অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা বিপুল মাত্রায় তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থা। এছাড়াও দ্রুত নোভাভ্যাক্স টিকা তৈরির কাজও শুরু করা হবে বলে দাবি করা হয়েছে। যদিও দু’ক্ষেত্রেই এখনও প্রয়োজনীয় অনুমতি পাওয়া বাকি রয়েছে। সেরামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতে আপাতত পরবর্তী ধাপ ট্রায়ালের জন্য ১৬০০ স্বেচ্ছাসেবকের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। নোভাভ্যাক্সের টিকার ট্রায়ালের জন্যও প্রয়োজনীয় অনুমতির অপেক্ষা করছে সংস্থা।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায় অ্যাস্ট্রোজেনেকার এই কোভিড টিকাটি ভারতে ট্রায়ালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। সেরাম ইনস্টিটিউট ও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিকেল রিসার্চ (আইসিএমআর) যৌথ ভাবে ভারতের সাধারণ মানুষের হাতে এটি দ্রুত পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করবে বলে দাবি। যদিও এই চার কোটি টিকা কেন তৈরি করা হয়েছে বা এগুলিই ভারতের সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছেবে কি না, তা নিয়ে মুখ খুলতে চায়নি দুই সংস্থা।
আরও খবর : ভারতের ইতিহাসে এই প্রথম প্রযুক্তিতে মন্দা, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক
তবে সেরামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাঝপথে রয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকার ট্রায়াল। দেশে মোট ১৫টি কেন্দ্রে ট্রায়াল চলছে। ওদিকে ভারতে করোনা পরিস্থিতি এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পৃথিবীতে আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনা আক্রমণ করেছে ৮৬ লক্ষ মানুষকে, প্রাণ কেড়েছে ১ লক্ষ ২৮ হাজার মানুষের। সেই অবস্থায় এই টিকার খবর আশা জোগাচ্ছে।
আরও খবর : লোকাল ট্রেনে যাত্রীর ভিড়ে করোনা আতঙ্ক! বাড়তে পারে ট্রেন, ফের বৈঠকে রেল-রাজ্য
এ ছাড়াও ভারতে দেশীয় প্রযুক্তিতে কাজ চলছে দুটি করোনা টিকার। এ ছাড়াও রাশিয়ার করোনা টিকার ট্রায়াল চালাচ্ছে ডক্টর রেড্ডিস ল্যাব। এই সপ্তাহের শুরুতেই ফাইজার দাবি করে, তাদের তৈরি করোনা টিকা মানবশরীরে ৯০ শতাংশ কাজ করেছে। তারপরই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, যত দ্রুত সম্ভব দেশের মানুষের হাতে টিকা পৌঁছে দিতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকারও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy