প্রতীকী ছবি।
ডায়াবিটিস থাকলে খাওয়া নিয়ে চিন্তার নানা কারণ ঘটে। শরীর সুস্থ রাখতে ফল খাওয়ার কথা বলেই থাকেন সকলে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভরসাও করতে হয় ফলের উপর। কিন্তু সব ফলের কি একই ধরনের প্রভাব পড়ে শরীরের উপর? এক-একটি ফলের যে এক-এক ধরনের খাদ্যগুণ। ফল খাওয়ার আগে তা-ও জেনে নেওয়া জরুরি।
ডায়াবিটিসে যেমন মিষ্টি খেতে নিষেধ করা হয়। যেমন নিষেধাজ্ঞা থাকে বিভিন্ন ধরনের কার্বোহাইড্রেটের উপর, তেমন ফলও খেতে হবে বাছাই করে।
কোন ফলের মিষ্টত্বের পিছনে ঠিক কতটা শর্করা আছে, তা জেনে নেওয়া দরকার। যাঁদের ডায়াবিটিসের সমস্যা রয়েছে, অন্তত তাঁদের তো এ কথা জানতেই হবে।
অনেকেই জানেন আমে শর্করার মাত্রা বেশ কিছুটা বেশি। অন্য বহু ফলের তুলনায় বেশি মিষ্টিও হয় আম। তাই সাধারণত ডায়াবিটিসের রোগীদের বেশি আম খেতে বারণ করে থাকেন চিকিৎসকরা। কিন্তু কোন ফল খাবেন তাঁরা? সে কথাও যে জানতে হবে।
১) পাকা পেঁপে: একটি বড় টুকরো পেঁপেতে ৬ গ্রাম চিনি থাকে। যেখানে একটি পাকা আমে থাকে ৪৫ গ্রাম। ফলে নিশ্চিন্তেই পাকা পেঁপে খেয়ে ফেলা যায় মধ্যাহ্নভোজ কিংবা প্রাতরাশে। উপরে ছড়িয়ে নিতে পারেন একটু বিটনুন আর লেবুর রসও।
২) অ্যাভোকেডো: একটি গোটা অ্যাভোকেডোতে থাকে মাত্র ১.৩৩ গ্রাম চিনি। ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য এ যেন আদর্শ একটি খাদ্য। স্যালাডে দিন কিংবা স্যান্ডউইচে, যত ইচ্ছা অ্যাভোকেডো খাওয়ায় কোনও বাধা নেই।
৩) তরমুজ: বড় এক কাপ তরমুজে ১০ গ্রামের কম চিনি থাকে। সাধারণত অতটা তরমুজ কেউই খেতে পারেন না। আধ কাপ তরমুজ গরমকালে খেতেই পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy