Advertisement
E-Paper

জিভে ঘা, ব্যথাও বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে! কী কী লক্ষণ দেখলেই চিকিৎসকের কাছে যাবেন?

জিভে সাদা-লাল দাগ, ছোট ছোট ঘা হলে ফেলে রাখা ঠিক হবে না। অতিরিক্ত ধূমপান করেন যাঁরা, তাঁদের নিয়মিত মুখের ভিতর পরীক্ষা করা উচিত। কী কী লক্ষণ দেখা দিলেই সতর্ক হতে হবে, জেনে নিন।

What are symptoms of Tongue Cancer, how to treat it

মুখের ভিতর, জিভে কী কী লক্ষণ দেখলেই সতর্ক হবেন. প্রতীকী ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১০ জুলাই ২০২৪ ১৫:২৮
Share
Save

জিভে একটা ছোট্ট ঘা থেকেও কিন্তু বিপদ ঘনাতে পারে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর গবেষণা বলছে, জিভে ঘা, জ্বালাপোড়া, ব্যথা যদি দিনের পর দিন থেকে যায়, তা হলে সতর্ক হতেই হবে। কারণ, এ দেশে মুখগহ্বরের ক্যানসারে ভুগছেন অনেক মানুষই। স্বরযন্ত্র ও খাদ্যনালিতেও ক্যানসার হয়। অত্যধিক গুটখা, পানমশলা বা তামাক সেবনের কারণে জিভের ক্যানসার হতে পারে। তবে আরও বিভিন্ন কারণ আছে।

মুখে দীর্ঘ সময় ধরে পান-জর্দা বা পানমশলা রেখে দিলে বা চিবিয়ে খেলে তার থেকে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তা ছাড়া তামাক বা তামাকজাত দ্রব্য তো আছেই। সিগারেট, বিড়ি, গুটখা, খৈনি, জর্দা থেকেও হতে পারে মুখের ক্যানসার। অনেক দিনের বাসি বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেতে থাকলেও এই ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, মুখের ক্যানসার প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে তা নির্মূল করা সম্ভব। অস্ত্রোপচার ও রেডিয়োথেরাপিতে শতকরা ৭০-৮০ ভাগ রোগী ভাল হয়ে যান।

কী কী লক্ষণ দেখলেই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে?

১) এই রোগের সবচেয়ে বড় লক্ষণ হল মুখে অনেক দিন ধরে ক্ষত বা ঘা। কোনও ভাবেই যদি ঘা না সারে, তা হলে সতর্ক হতে হবে।

২) মুখগহ্বরে লাল বা সাদা আস্তরণ পড়লে, মাংসপিণ্ড তৈরি হলে সতর্ক হতে হবে। যদি দেখা যায়, ক্ষত বেড়ে চলেছে এবং ক্ষতস্থান ও তার আশপাশ শক্ত হয়ে যাচ্ছে, তা হলে দেরি করা ঠিক হবে না।

৩) মুখের ঘা থেকে রক্তপাত হলে, মুখ থেকে দুর্গন্ধ বেরোচ্ছে মনে হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

৪) অনেক সময়ে দেখা যায়, জিভে ছোট ছোট ঘা হচ্ছে এবং দাঁতও নড়বড়ে হয়ে যাচ্ছে। দাঁত মাজতে গেলে রক্ত বার হচ্ছে।

৪) খাবার খেতে সমস্যা, ঢোক গিলতে কষ্ট, ঘন ঘন কাশি এবং কাশির সঙ্গে রক্ত বার হলেও সতর্ক হতে হবে।

চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত তামাক, তামাকজাত দ্রব্য, পান-সুপুরি থাওয়ার অভ্যাস থাকলে নিয়মিত নিজের মুখ পরীক্ষা করতে হবে। কোনও রকম লক্ষণ দেখলেই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। প্রয়োজনে নেশা ছাড়তে হবে। মূলত অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এই ধরনের ক্যানসারের চিকিৎসা করা হয়। কখনও প্রয়োজন পড়ে রেডিয়োথেরাপির। আর নিতান্ত প্রয়োজন হলে কেমোথেরাপি।

cancer awareness Cancer Symtomps Cancer Care

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।