ছবি: সংগৃহীত।
পুজোর পরিকল্পনা সব সারা। কোন দিন কী পরবেন, কোথায় খাবেন, কোথায় কোথায় ঠাকুর দেখবেন তার লম্বা তালিকা তৈরি। কিন্তু বাদ সাধছে সর্দিকাশি এবং গলাব্যথা। শুধু কি তা-ই? কিছু খেতে গেলেই গলায় কাঁটার মতো বিঁধছে। গরম কোনও পানীয় খেলে আরাম হচ্ছে, কিন্তু একেবারে রেহাই মিলছে না। নুন-গরম জলে গার্গল করছেন, তবে সঙ্গে যদি আরও কয়েকটি টোটকা মেনে চলতে পারেন, তা হলে কাজ হবে দ্রুত।
১) ফিটকিরি দিয়ে গার্গল:
এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে আধ চা চামচ ফিটকিরি মিশিয়ে নিন। সারা দিনে অন্তত দু’-তিন বার ওই জলে গার্গল করুন। তাতে প্রদাহজনিত সমস্যা এবং ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ কমবে।
২) হলুদের দুধ:
হলুদের মধ্যে বেশ কিছু অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে। ঈষদুষ্ণ দুধের মধ্যে এক চিমটে হলুদ এবং গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। রাতে ঘুমোনোর আগে এই পানীয় খেলে গলার আরাম হবে।
৩) আদা, মধু:
মধুর মধ্যে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে। প্রদাহনাশক হিসাবে আদা ভাল। মধুর সঙ্গে আদা গ্রেট করে মিশিয়ে খেতে পারেন। আবার আদা ছেঁচে নিয়ে তার রস বার করে তার সঙ্গে মধু মিশিয়েও খাওয়া যায়।
৪) তুলসী চা:
একটি প্যানে জল গরম করুন। তার মধ্যে এক মুঠো তুলসীপাতা দিয়ে ভাল করে ফুটিয়ে নিন। এ বার ছাঁকনির সাহায্যে তা ছেঁকে নিয়ে চায়ের মতো খেতে পারেন। ওই পানীয়ে সামান্য মধুও মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে।
৫) মশলা দেওয়া ঘি:
ছোট একটি পাত্রে সামান্য একটু ঘি গরম করে নিন। তার মধ্যে দিন গোলমরিচ, দারচিনি এবং আদার রস। চাইলে সামান্য মধু দেওয়া যেতে পারে। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই মিশ্রণ খেয়ে নিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy