কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে তা রক্তবাহের মধ্যে সঞ্চিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
অনেক মানুষ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগে থাকেন। ট্রু কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড, এইচডিএল (হাইডেনসিটি লিপোপ্রোটিন), এলডিএল(লোডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন), এই চারটি মিলেই মূলত তৈরি হয় কোলেস্টেরল পরিবার।
অনেকের ধারণা চর্বি জাতীয় খাবার বেশি খেলেই কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। সব ক্ষেত্রে এ ধারণা ঠিক নয়। আসলে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে প্রত্যেকের শরীরের বিপাক হারের উপর। আর কারও যদি ডায়াবিটিস থাকে, তাহলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে তা রক্তবাহের মধ্যে সঞ্চিত হয়। রক্তবাহকে সরু ও শক্ত করে ফেলে। রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। হৃদ্রোগের আশঙ্কা বাড়তে পারে। স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কাও থেকে বেড়ে যায়।
কোলেস্টেরলের মাত্রা থাকতে হবে ২০০ মিলিগ্রাম/ ডেসিলিটারের মধ্যে ও এলডিএল-এর ১০০ মিলিগ্রাম/ ডেসিলিটারের মধ্যে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চর্বিজাতীয় খাবার, চিপ্স, ভাজাভুজি এড়িয়ে চলবেন তো বটেই, সেই সঙ্গে রোজের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে কয়েকটি ফল। সেগুলি আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।
আপেল
কোলেস্টেরল বা হৃদ্যন্ত্রের কোনও সমস্যা থাকলে চিকিৎসকরা সব সময়েই আপেল খাওয়ার পরামর্শ দেন। আপেল হৃদ্যন্ত্রে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। পাশাপাশি, কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
লেবু
ভিটামিন সি যুক্ত লেবু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি, কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে।
আঙুর
প্রচুর পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ আঙুর শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক রেখে হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমায়।
কিউয়ি
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ভাল কোলেস্টেরলেও থাকে। কিউয়ি এই ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy