ছবি: সংগৃহীত
রূপটান বা শুধু চুলের বাহার নয়, সৌন্দর্যের আর একটি অনুষঙ্গ কিন্তু একগাল হাসিও। ভুবন ভোলানো হাসির জন্য যত্নে রাখতে হবে দাঁত। রোজ নিয়ম করে দু’বেলা দাঁত মাজলেইতো হল না, তার জন্যে রোজের খাদ্যাভ্যাসেও আনতে হবে বদল।
কী কী বদল আনবেন?
জল খান বেশি করে
জল যে শুধু ত্বক ভাল রাখে তা নয়, দাঁতে জমে থাকা অ্যাসিড এবং শর্করা ধুয়ে ফেলতে সাহায্যও করে। দাঁতের কোণে আটকে থাকা খাবার থেকে তৈরি হওয়া ক্ষতিকর ব্যাক্টিরিয়া দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে। তাই ঘন ঘন জল পান করলে দাঁত পরিষ্কার থাকে।
দুগ্ধজাত খাবার
দুগ্ধজাত খাবারে আছে হাড্রোক্সিঅ্যাপেটাইটের মতো খনিজ উপাদান, যা দাঁতের এনামেলকে শক্তিশালী করে তোলে। ভরপুর ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ দুধ দাঁতের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাদ্য।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার
ফাইবার সমৃদ্ধ সবুজ শাকসব্জি হজমশক্তি বৃদ্ধি করার পাশাপাশি দাঁতের জন্যে অত্যন্তও উপকারী। পালং শাক, লেটুস পাতা,ব্রকোলিয মতো খাবার দাঁতকে ভিতর থেকে শক্তিশালী ও মজবুত করে তোলে।
চিনি ছাড়া চিউইংগাম
যেসব চিউইংগামে চিনি কম বা একেবারে শর্করা মুক্ত, সেগুলি খাওয়া যেতে পারে। কারণ চিউইংগাম থেকে এক ধরনের লালা তৈরি হয়, যা দাঁতকে ভিতর থেকে পরিষ্কার রাখে।
নারকেল তেল
দাঁতের যত্নে সহায়ক হতে পারে নারকেল তেল। বিশেষ করে দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখতে ব্যবহার করতে পারেন নারকেল তেল। দাঁতের বিভিন্ন ক্ষয় রোধ করে এবং মাড়ির বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে নারকেল। ইচ্ছা হলে মাঝেমাঝে দু’-একটি রান্না নারকেল তেল দিয়ে করতে পারেন।
এ সব ছাড়াও যে ভাবে নেবেন দাঁতের যত্ন
অনেকেই আছেন যাঁরা সারাদিনে একবারই দাঁত মাজেন। সারাদিনে যা খাবার খাওয়া হয়, তার কিছু অংশ দাঁতের কোণে কোণে আটকে থাকে, কুলকুচি করেও তা সম্পূর্ণ নির্মূল হয় না। সেই জন্য বিশেষ করে রাতে খাবার পর দাঁত মাজা একান্ত জরুরি। কারণ সারারাত খাবারের টুকরোগুলি দাঁতের কোণে জমে থাকার ফলে দাঁতের ক্ষয় হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy