ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকলে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি বেশি থাকে। ছবি: সংগৃহীত
আমেরিকার ‘সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’ অনুসারে, যদি পরিবারে কারও ডায়াবিটিস থাকে সেক্ষেত্রে ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। পরিবারের এক বা একাধিক জন যদি ডায়াবিটিসে ভুগে থাকেন সেক্ষেত্রে বাকি সদস্যদের উচিত আগাম সতর্কতা গ্রহণ করা। দেহের ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকলে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি বেশি থাকে। নিয়মিত শরীরচর্চা, সাঁতার কাটা, বা সাইকেল চালানোর মতো অভ্যাস বজায় রাখতে পারলে ভাল। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস তৈরি করাটাও ভীষণ ভাবে জরুরি। ডায়াবিটিসের আগাম প্রতিরোধে কী ধরনের খাদ্যাভ্যাস মেনে চলবেন।
বেশি শাকসব্জি খান
সিম, মিষ্টি আলু, বিভিন্ন ফল, সবুজ শাকসব্জি, গোটা শস্য, বাদাম, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান।
ক্যালোরিযুক্ত খাবার অল্প খান
বাইরের তেল-ঝাল-মশলদার খাবারে অনেকটা বেশি ক্যালোরি থাকে। ক্যালোরি অতিরিক্ত ওজন বাড়াতে পারে এবং সেই সঙ্গে রক্তে শর্করার পরিমাণও বাড়তে পারে। ফলে ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।
শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ বৃদ্ধি করুন
যাঁরা ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবিটিসে আক্রাম্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাবার, বাদাম ইত্যাদি খাবার থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এ ছাড়াও সূর্যের আলো থেকেও পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পাওয়া যেতে পারে।
লাল আঙুর খেতে পারেন
অনেকেই আছেন যাঁরা মিষ্টি খেতে অসম্ভব ভালবাসেন, অথচ ডায়াবিটিসের ভয়ে খেতে পারেন না। তাঁদের জন্য একটি উপকারী ও সুস্বাদু খাবার হতে পারে মিষ্টি লাল আঙুর। ফাইবার সমৃদ্ধ এই আঙুর রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে শরীর সুস্থ রাখে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy