গরম পোশাক পরা ছাড়াও শীতের হাত থেকে বাঁচার আরও একটি উপায় রয়েছে। প্রতীকী ছবি।
শহর জুড়ে এখন শীতের মরসুম। বাতাসে ঠান্ডার আমেজ। সকালের হাওয়ায় একটা হালকা শিরশিরানি। আলমারি থেকে ইতিমধ্যেই গরম জামাকাপড় বার হয়ে গিয়েছে। অনেকেই আছেন যাঁরা প্রচন্ড শীতকাতুড়ে। শীত পড়তেই শুরু হয়ে যায় তাঁদের আতঙ্ক। সারা ক্ষণই প্রায় গরম জামাকাপড় গায়ে চাপিয়ে রাখেন। সব সময় সোয়েটার পরে থাকার ফলে আবার অনেক সময় পেট গরম হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। গরম পোশাক পরা ছাড়াও শীতের হাত থেকে বাঁচার আরও একটি উপায় রয়েছে। কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি খেলে ভিতর থেকে উষ্ণ থাকা সম্ভব।
মধু
শরীর গরম রাখতে দারুণ উপকারী মধু। সর্দি-কাশি কমাতেও মধুর জুড়ি মেলা ভার। মধুতে থাকা উপাদান শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ঠান্ডা লাগা কমায়। মধু খেলে এই জন্য ঠান্ডা কম লাগে।
মশলা
শরীর সুস্থ রাখতে রান্নায় বেশি মশলা ব্যবহার করেন না অনেকেই। অথচ এই মশলা যে কোনও রান্নার স্বাদ বাড়াতে জরুরি ভূমিকা পালন করে। তবে কিছু মশলা রয়েছে যেগুলি শীতে উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে। লবঙ্গ, দারচিনি, গোলমরিচের মতো চেনা উপকরণগুলি খেলে সোয়েটার পরতে হবে না।
আদা
রান্নার আরও একটি প্রয়োজনীয় উপকরণ হল আদা। নিরামিষ কিংবা আমিষ— দু’রকম রান্নাতেই আদা ব্যবহার করা হয়। আদায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের জন্য ভাল। শীতের সকালে এক কাপ আদা চা সারা দিন আপনাকে চনমনে রাখবে।
মুলো
অনেকেরই অপছন্দের এই সব্জি। শীতকালীন এই সব্জির উপকারিতা কিন্তু কম নয়। ফাইবার-সমৃদ্ধ মুলো শীতের দিনে শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। শীতের হাতে কাবু হতে না চাইলে রোজ না হলেও মুলোর দিকে থেকে একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া ঠিক হবে না।
বাদাম এবং খেজুর
শীত শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা হলেও কমে যায়। এই সময় সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি বেশি পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন তার মধ্যে অন্যতম বাদাম এবং খেঁজুর। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে এগুলি। এ ছাড়াও শরীর চনমনে রাখতেও বাদাম এবং খেঁজুর বেশ উপকারী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy