ওজন ঝরানোর ডায়েটে ৫ ফল ভুলেও রাখবেন না। ছবি: সংগৃহীত।
বাজারে গেলেই চোখে পড়ছে রকমারি ফল। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ বাজারে গেলেই থলিভর্তি ফল কিনে আনেন। ফলের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুব কমই আছে। নিয়মিত ফল খাওয়ার অভ্যাস শরীর চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করে। পুষ্টিবিদেরাও ওজন কমানোর ডায়েটে ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন। ফল শরীরের যত্ন নেয়, এতে কোনও সন্দেহ নেই, কিন্তু সব ধরনের ফল খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে না। কয়েকটি ফল এমনও আছে, যেগুলি ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে। ওজন ঝরাতে চাইলে বাজারের থলেতে কোন কোন ফল রাখলে চলবে না, রইল হদিস।
১) আম: অনেকেরই প্রিয় ফল আম। আম খেলেও ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থেকে যায়। এক কাপ আমে রয়েছে প্রায় ৯৯ ক্যালোরি। ফাইবারের পরিমাণও বেশি। কার্বোহাইড্রেটও রয়েছে ভরপুর মাত্রায়। ওজন ঝরানোর ডায়েটে তাই বেশি আম না রাখাই ভাল।
২) কলা: শরীরের তাৎক্ষণিক শক্তি জোগাতে সাহায্য করে কলা। তবে দিনে একটির বেশি কলা খেলে বাড়তে পারে ওজন। কারণ কলায় ক্যালোরির পরিমাণ ১৫০। কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ ৩৭.৫। কলা খেতে ভালবাসলেও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে বেশি কলা না খাওয়াই ভাল।
৩) ডাবের শাঁস: অনেকেই আছেন, যাঁরা শাঁস রয়েছে এমন ডাবের খোঁজ করেন। রোজ রোজ ডাবের শাঁস খেলে কিন্তু ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। ডাবের শাঁসে ফ্যাট ও ক্যালোরি অনেকটাই বেশি মাত্রায় থাকে। তাই ওজন ঝরাতে চাইলে ডাবের জল রোজ খেলেও ডাবের শাঁস কিন্তু খাওয়া যাবে না।
৪) আনারস: অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ আনারস খাওয়া শরীরের জন্য বেশ উপকারী। এই ফলে জলের পরিমাণও অনেকটা বেশি। শরীরে জলের ঘাটতি মেটাতে আনারস দারুণ কার্যকর। আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি। কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও কম নেই আনারসে। বেশি আনারস খেলে তাই ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থেকে যায়।
৫) অ্যাভোকাডো: অনেকেই সমাজমাধ্যমে দেখে ওজন ঝরানোর খাদ্যতালিকা তৈরি করেন। অ্যাভোকাডো টোস্ট অনেকেই রাখেন খাদ্যতালিকায়। এই ফলেও কিন্তু ফ্যাটের মাত্রা বেশি থাকে। তাই ওজন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে এই ফল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy