প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহিত
শরীরের কাজকর্ম সুষ্ঠু ভাবে চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দরকার শক্তি। সেই শক্তি আসে খাবার থেকে। শরীরকে চালানোর জন্য এই শক্তি বাবদ যতটা ক্যালোরি দরকার, খাবারে যদি তার চেয়ে বেশি ক্যালোরি থাকে, তা হলে মেদ জমবে। আর কম ক্যালোরি থাকলে, জমা মেদ থেকে শরীর শক্তি তৈরি করে নেবে। ফলে কমবে মেদের পরিমাণ।
তাই সুস্থ থাকার জন্য অনেকেই ক্যালোরি-শূন্য খাবার খোঁজেন। কিন্তু ক্যালোরি-শূন্য খাবার বলে কিছু হয় না। তবে যদি এমন খাবার খাওয়া যায়, যাতে ক্যালোরির পরিমাণ শরীরের চাহিদার চেয়ে অনেকটা কম, তা হলে মেদ কমবে। রইল তেমন কিছু খাবারের তালিকা।
গাজর: ১০০ গ্রাম গাজর রোজকার ভিটামিন এ-র চাহিদা পুরোপুরি মিটিয়ে দেয়। কাঁচা গাজর স্যালাডের সঙ্গে খেলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। ১২০ গ্রাম গাজর থেকে মাত্র ৫০ ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায়। ফলে এটি মেদ তো বাড়ায় না, বরং কমায়।
বিট: খুব খিদে পেলে বিটের স্যালাড সহজেই খেতে পারেন। পেট ভরবে। অথচ যে ক্যালোরি শরীরে যাবে, তার মাত্রা অত্যন্ত কম। ১৩০ গ্রাম বিট খেলে শরীরে মাত্র ৫৫ ক্যালোরি শক্তি যায়। ওজন কমানোর ডায়েটে বিটও একটা আদর্শ উপাদান।
শসা: অন্য খাবার হজম করতে সাহায্য। তাই পাতে শসার কদর ভালই। এতে ক্যালোরির মাত্রা খুব কম। ৫০ গ্রামে মাত্র ১০ ক্যালোরি। কারণ এ বেশির ভাগটাই জল। তা ছাড়া শসার জনপ্রিয়তার আরও একটা কারণ— স্বল্প দাম।
পালং শাক: এই শাকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন থাকে ভাল মাত্রায়। এছাড়া কে, এ-র মতো ভিটামিনও থাকে প্রচুর পরিমাণে। অথত এই শাকের ক্যালোরির মাত্রা খুব কম। ১০০ গ্রামে মাত্র ২৫ ক্যালোরি। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য এই কারণেই পালং শাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মাশরুম: ক্যালোরির মাত্রা মাশরুমেও খুব কম। ৭০ গ্রাম মাশরুম থেকে মাত্র ১৫ ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায়। ফলে মাশরুম বেশি মাত্রায় খেলেও মেদ জমে না। উল্টে মেদ কমে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy