ছবি: সংগৃহীত।
রোজ সকালের জলখাবারে অনেকেরই ওটস্ থাকে। দই দিয়ে হোক কিংবা মশলা— অফিস বেরোনোর আগে এর চেয়ে চটজলদি খাবার আর কিছু হয় না। তা ছাড়া ওজন কমিয়ে যাঁরা ছিপছিপে হতে চাইছেন ওট্স তাঁদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। ওট্সে যে পরিমাণ ফাইবার থাকে, তাতে পেট ভরা থাকে বহু ক্ষণ। ফাইবার ছাড়াও ওট্সে রয়েছে প্রোটিন, যা শরীরের পেশি গড়তে সাহায্য করে। তবে উপকার থাকা সত্বেও রোজ রোজ ওট্স খেতে কার-ই বা ভাললাগে। ওট্সের কিন্তু কয়েকটি বিকল্পও আছে। সেগুলি ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলে ওট্স খাওয়ার একঘেয়েমি কাটবে। কী কী খেতে পারেন?
ডালিয়া
ওট্স খেয়ে একঘেয়ে লাগলে মাঝেমাঝে ডালিয়া খেতে পারেন। ডালিয়ার খিচুড়ি অনেকেরই পছন্দ। শুধু ডালিয়া ফুটিয়েও খেতে পারেন। আবার সব্জি আর ডাল দিয়েও জলখাবারে ডালিয়া বানিয়ে নিতে পারেন। মন দিয়ে রান্না করলে ডালিয়াও অমৃতের মতো মনে হবে। মরসুমি সব্জি দিলে ডালিয়ার স্বাদ আরও বেড়ে যায়।
রাগি
বিভিন্ন শস্যের মধ্যে রাগি তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি পুষ্টিগুণে ভরপুর। ১০০ গ্রাম রাগিতে রয়েছে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালশিয়াম। পাশাপাশি প্রোটিন, আয়রন, পটাশিয়াম এবং অন্য পুষ্টিগুণ তো আছেই। রাগি দুধে ফুটিয়ে খেতে পারেন। আবার ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয় থাকলে গরম জলেও রান্না করতে পারেন। ডায়াবেটিকদের জন্য রাগি বেশ উপকারী । এতে রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সব্জি দিয়ে জোয়ার
মরসুমি সব্জি দিয়ে শুধু ডালিয়া নয়, জোয়ারের খিচুড়ি তৈরি করতে পারেন। জোয়ারে ফাইবার রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। সব্জি দিয়ে জোয়ার তৈরি করে খেলে পেট ভর্তি থাকবে অনেক ক্ষণ। তা ছাড়া এতে ভিটামিন বি, প্রোটিন, ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম এবং আরও অনেক পুষ্টিগুণ আছে। ফলে ওট্সের বদলে মাঝেমাঝে জোয়ার খেতেই পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy