শুষ্ক কাশি অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং অস্বস্তিকর। ছবি: সংগৃহীত
দেশ এবং রাজ্যে ক্রমশ উদ্বেগজনক হচ্ছে কোভিড পরিস্থিতি। দৈনিক সংক্রমণের হারও বেশ ঊর্ধ্বমুখী। ওমিক্রন ডেল্টার চেয়ে কম সক্রিয় হলেও অনেক বেশি সংক্রামক। মৃদু উপসর্গ নিয়ে নিভৃতবাসে থাকা রোগীর সংখ্যাই বেশি। সাম্প্রতিক করোনা স্ফীতিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি অপেক্ষাকৃত কম। তবে সচেতন না থাকলে যেকোনও মুহূর্তে জটিলতা বাড়তে পারে।
কোভিডে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে জ্বর, সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা, শরীরে ব্যথা সহ বিভিন্ন উপসর্গ লক্ষণীয়। চিকিৎসকরা বারেবারেই বলেছেন যে উপসর্গ যতই মৃদু হোক তা হালকা ভাবে নেওয়া যাবে না।
ল্যানসেটের গবেষণা অনুসারে, কোভিডে আক্রান্ত প্রায় ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ মানুষের প্রাথমিক উপসর্গ হল শুষ্ক কাশি।
এই সময় শুষ্ক কাশি অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং অস্বস্তিকর। করোনা আক্রান্ত থাকাকালীন ঘন ঘন এই শুষ্ক কাশির দমক ওঠে। সেই মুহূর্তে অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ মত অ্যান্টিবায়োটিক খান। সাময়িক ভাবে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করলেও কিছু সময় পর ফের শুকনো কাশি শুরু হতে পারে।
শুকনো কাশিকে বাগে আনতে আরও একটি ঘরোয়া উপায় আছে। এক বার কাশি শুরু হলে বা তার আগেই গরম জলে দিয়ে গার্গল করতে পারেন। সারাদিনে অন্তত বার চারেক গার্গেল করলে আরাম পাবেন গলায়। শুকনো কাশির প্রবণতাও ধীরে ধীরে কমবে।
করোনা বা ওমিক্রনের মতো ভাইরাস জাতীয় রোগের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক খুব একটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে না। শুধুমাত্র ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক কাজে আসতে পারে। শুকনো কাশি বা সর্দির ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ খুব একটা কাজ করে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy