জলের বদলে কোন পানীয়ে চুমুক দেবেন? ছবি: ফ্রিপিক।
গরমে রোদের তাপে ঘাম যেমন হয়, তেমনই জল তেষ্টাও পায়। কিন্তু শীতের দিনে সেই বালাই নেই। অনেকেই এই সময় তেষ্টা পায় না জল খেতেই ভুলে যান। বেশি ঠান্ডার জায়গায় থাকলে আবার জল খেতে অনীহাও হয়। কিন্তু শীতের মরসুমে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যাওয়ায়, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। শারীরবৃত্তীয় কার্যকলাপ সঠিক ভাবে সম্পাদনের জন্য এবং ত্বকের জেল্লা বজায় রাখতে এই মরসুমেও পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। জল খাওয়ার কথা মনে না থাকলে, দিনে এক থেকে দু’বার চুমুক দিতে পারেন রকমারি পানীয়ে। ভিটামিন এবং খনিজে সমৃদ্ধ ফল এবং সব্জির রসে শুধু জলের অভাব মিটবে না, খুলবে রূপও।
গাজর-কমলালেবুর রস: গাজরে ভিটামিন এ থাকে। কমলালেবু ভরপুর ভিটামিন সি-তে। বাড়তি পাওনা খনিজ। গাজর এবং কমলালেবুর রস দিনে এক বার যে কোনও সময় খেতে পারেন।
কী ভাবে বানাবেন?
২টি মাঝারি মাপের গাজর
১টি কমলালেবু
১ টেবিল চামচ মধু
সমস্ত উপকরণ মিশিয়ে বানিয়ে নিন পানীয়টি।
বিট-আপেল: বিটে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম-সহ বিভিন্ন খনিজ। আপেলেও রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। রোগ প্রতিরোধে ভিটামিন সি অত্যন্ত কার্যকর। ত্বকের জেল্লা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রয়েছে এই ভিটামিনের।
উপকরণ
১টি ছোট আপেল
১টি বিট
১ চা-চামচ পাতিলেবুর রস
তিনটি উপকরণ মিক্সিতে ঘুরিয়ে নিলেই পানীয় প্রস্তুত হয়ে যাবে।
শসা, লেবুর রস: শরীরে জলের ঘাটতি পূরণে শসা খেতে বলা হয়। এই ফলের বেশির ভাগটাই জল। এর সঙ্গে মুসম্বি লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন। লেবুতে থাকে ভিটামিন সি এবং নানা রকম খনিজ।
উপকরণ
১ টি শসা
১টি মুসম্বি লেবু
খোসা ছাড়িয়ে শসা এবং লেবু মিক্সিতে ঘুরিয়ে নিলেই পানীয় তৈরি হয়ে যাবে।
সকালের খাবার এবং দুপুরের খাওয়ার মধ্যবর্তী সময়ে চুমুক দিতে পারেন এই পানীয়ে। দিনের বিভিন্ন সময়ে একাধিক বারও এমন পানীয় খেতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy