স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদেরও উত্তর ভারতীয় খাবারের প্রতি একটু বাড়তি টান থাকে। ছবি- সংগৃহীত
স্বাস্থ্য সচেতন হলেও বেশির ভাগ মানুষেরই উত্তর ভারতীয় খাবারের প্রতি একটু বাড়তি টান থাকে। বিরিয়ানি, নান, পোলাও, কোর্মা, কবাব কী নেই সেখানে। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন, সব সময় যাঁরা এত তেল-মশলা দেওয়া খাবার খান না, এক দিন হঠাৎ অনেক পরিমাণে খেয়ে ফেললে অভ্যাসে এমন বদল আনলে শরীর খারাপ হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তাই রেস্তরাঁয় খেলেও এমন কিছু পদ আছে, যেগুলি এড়িয়ে চললে এমন সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
ওজন বেড়ে যাওয়া বা হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রেস্তরাঁয় গিয়েও কোন কোন পদ এড়িয়ে চলবেন?
১) গার্লিক নান
রেস্তরাঁয় গিয়ে সকলের মনই যে বিরিয়ানি বা ফ্রায়েড রাইসের দিকে পড়ে থাকবে, এমনটা নয়। অনেকেই রুটি বা পরোটা খেতেও পছন্দ করেন। তার মধ্যে গার্লিক নান বা বাটার গার্লিক নান বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন, একটি গার্লিক নানে কার্বের পরিমাণ ৬৫ গ্রাম এবং কিলোক্যালরির পরিমাণ ৩৮৫। তাই এর বদলে প্লেন নান খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। কারণ, সাধারণ নানে ক্যালরির পরিমাণ ২৬০।
২) ভিন্দালু
সাধারণ মাংসের সঙ্গে পেঁয়াজ, টম্যাটো, নানা রকম মশলা দিয়ে তৈরি করা হয় গোয়ার বিখ্যাত এই জনপ্রিয় পদটি। কিন্তু বেশির ভাগ ভারতীয়দের পেটেই অতিরিক্ত মশলা সহ্য হয় না। তাই এই পদটি এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
৩) বিরিয়ানি
প্রতি বার রেস্তরাঁয় যাওয়ার আগে ঠিক করে যান অন্য কিছু চেখে দেখবেন। কিন্তু সেখানে বসে বিরিয়ানি গন্ধ নাকে আসতেই সব ভুলে সেই পদটিই অর্ডার দিয়ে ফেললেন। ফলে খাওয়ার পর যা হওয়ার তাই হল। হজমের সমস্যা শুরু করল, রাতে বমি না করা পর্যন্ত শান্তি নেই। তাই পুষ্টিবিদরা এই খাবারটিকে এড়িয়ে চলতে বলেন। বিশেষ করে রাতে বিরিয়ানির মতো ভারী জিনিস খেলে, তা হজমে হতে সময় লাগে।
৪) গোলাপ জামুন
সব কিছু খাওয়ার শেষে মুখ মিষ্টি করতেই হবে। কম-বেশি সব ভারতীয়দেরই এই মিষ্টির প্রতি দুর্বলতা রয়েছে। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন, একটি মাত্র গোলাপ জামুনে ক্যালরির পরিমাণ ১৪৩ এবং কার্বহাইড্রেটের পরিমাণ ১৭।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy