‘তিথি’র ভূমিকায় অভিনয় করছেন ইন্দ্রাণী পাল, ‘রুদ্রিক’ সুস্মিত মুখোপাধ্যায়।
বিপদ থেকে নিজেকে বাঁচানোর সহজপাঠ কী? ‘আপনি কিন্তু কিছুই দেখেননি মাস্টারমশাই!’ 'বরণ' ধারাবাহিকের তিথি বরাবর উল্টো পথের পথিক। সে সাদাকে ‘সাদা’ বলে, কালোকে ‘কালো’! সেই জোরেই চোখের সামনে ঘটে যাওয়া সড়ক দুর্ঘটনার সঙ্গে জড়িত রুদ্রিকের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলে। অথচ এই অভিযুক্তের সঙ্গেই শেষে সাতপাক ঘুরতে হয় তাকে। এটাই ছিল স্নেহাশিস চক্রবর্তী পরিচালিত এবং প্রযোজিত ধারাবাহিকের চিত্রনাট্য। যে ধারাবাহিকের মূল চরিত্র ‘তিথি’র ভূমিকায় অভিনয় করছেন ইন্দ্রাণী পাল। ‘রুদ্রিক’ সুস্মিত মুখোপাধ্যায়।
ছিল বলা হচ্ছে কেন? তা হলে কি বদল ঘটেছে গল্পে? ধারাবাহিকের আগাম সম্প্রচারণ বলছে, দীর্ঘ দিন ধরে এক ছাদের নীচে থাকতে থাকতে মনের মিল হয়েছে তিথি আর রুদ্রিকের। সেই আকর্ষণে প্রেমিকার বদলে নিজের স্ত্রীকেই নতুন করে বিয়ে করেছে সে। যদিও তিথির তাতে ঘোর আপত্তি। কিছু ভুল ধারণার জন্য সে এখনও মন থেকে মেনে নিতে পারছে না রুদ্রিককে। তার প্রতি রুদ্রিকের দুর্বলতাকে।
এ দিকে নিয়ম মেনে ফুলশয্যার রাত এসেছে। কিন্তু তিথির কড়া হুকুম, তাকে না ছুঁয়ে ফুলশয্যা পালন করতে হবে রুদ্রিককে। এই নিয়ে নায়কের সঙ্গে বাজিও ধরেছে তার বাড়ির লোক। তাদের দাবি, কিছুতেই তিথিকে ছুঁতে পারবে না রুদ্রিক। এ দিকে রুদ্রিকও ছাড়ার পাত্র নয়। তার চ্যালেঞ্জ, তিথিকে ছুঁয়ে সেও প্রমাণ করে দেবে, রুদ্রিক হারতে শেখেনি। এই হার-জিতের মধ্যে আদৌ কি ফুলশয্যা হবে? রুদ্রিক কি তিথিকে না ছুঁয়েই থাকবে বিশেষ রাতে?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy