তৈমুরের ন্য়ানি ললিতা ডিসিলভা। ছবি: সংগৃহীত।
শিশু বয়স থেকেই প্রচারের আলোয় সইফ-করিনা পুত্র তৈমুর আলি খান। জন্মের পর থেকেই তার দিকে ক্যামেরা তাক করে থাকতেন ছবিশিকারিরা। সইফ-করিনার সঙ্গে তৈমুর বেরিয়ে এক বার মুচকি হাসলে বা হাত নাড়লে, সেটাই ছবিশিকারিরা ক্যামেরাবন্দি করতেন। ভিডিয়োগুলি ভাইরালও হত মুহূর্তে। তবে শুধু সইফ আলি খান বা করিনা কপূর খান নন, ন্যানি (শিশু পরিচর্যাকারিণী) ললিতা ডি’সিলভার সঙ্গেও তৈমুরকে দেখা যেত । তাকে কোলে আগলে রাখতেন ললিতা। তৈমুরের সৌজন্যে রাতারাতি খ্যাতির আলোয় চলে আসেন এই শিশু পরিচর্যাকারিণী।
শুধু তৈমুরই নয়। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, বহু বছর আগে তিনিই বড় করেছেন ধনকুবের মুকেশ অম্বানীর ছেলেমেয়েদের। শোনা যায়, বলিপাড়ার চর্চিত এই ন্যানি নাকি মাসিক ২.৫ লাখ টাকা পেতেন। এ বার প্রকাশ্যে আনলেন সেই সত্য।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ললিতাকে তাঁর বেতনের কথা জিজ্ঞেস করতেই, তিনি বলেন, ‘আড়াই লক্ষ টাকা! আশাকরি এ কথা যেন সত্যি হয়। আসলে এ সবই গুজব।’ ললিতা বলেন, “আসলে যখন এই গুজবগুলো রটেছিল, তখন আমি করিনাকে বলেছিলাম। আর সে কথা শুনে করিনা আমাকে বলেন, ‘এ সবই রসিকতা বোন, এগুলোকে গুরুত্ব দেবেন না।”’
পাশপাশি করিনা কেমন মা সেই প্রসঙ্গে ললিতা বলেন, “করিনা একজন অসাধারণ মা, তিনি খুবই নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে দিয়ে চলেন, সইফও সন্তানদের অনেকটা সময় দেন। খুব সুন্দর ভাবে দুই সন্তানকে মানুষ করছেন তাঁরা।” তৈমুরকে নিয়ে শুরুর দিকে লোকজন ও মিডিয়ার আগ্রহ উন্মাদনা প্রসঙ্গে ললিতা ডিসিলভা বলেছিলেন, “আম জনতা থেকে সংবাদমাধ্যমের চাপ ছিল। মাঝে মাঝে মনে হত, কেন এই শিশুটিকে তাড়া করছেন ওঁরা! ওর নিরাপত্তা নিয়ে খুব চিন্তায় থাকতাম। শিশুদের এসবের থেকে দূরে রাখাই উচিত।” শুধু তৈমুর নয়। করিনার ছোট ছেলে জেহ-র দেখভালেরও দায়িত্ব ললিতারই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy