নয়ডার চড়া রোদে শ্যুটিং করছেন স্বস্তিকা। হোটেলে ফিরে রবিবার রাতে এই লেখাটি তিনি লেখেন। জানান, সারা দিনের পরিশ্রমের পর তাঁর মনে হল, সেই ৩ এপ্রিল তো শেষ হতে চলল। সাত বছর আগে এই তারিখে মুক্তি পেয়েছিল দিবাকরের উচ্চ প্রশংসিত ছবি। মনে পড়ল তাঁর চরিত্র ‘অঙ্গুরি’র কথা। তার পরেই একে একে সব ঘটনার আসা-যাওয়া চলতে থাকল মনের ভিতর।
‘ডিটেক্টিভ ব্যোমকেশ বক্সী’-তে স্বস্তিকা-সুশান্ত
‘ব্যোমকেশবাবু’-র সাজে তো অনেক তারকাই সেজেছেন। স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ও একাধিক ব্যোমকেশ বক্সীর সঙ্গে পর্দায় দেখা দিয়েছেন। কিন্তু ৩ এপ্রিল, তাঁর কাছে কেবল এক জনই ব্যোমকেশ বক্সী। তিনি হলেন প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুত। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয় গোয়েন্দা চরিত্রকে কেন্দ্র করে ‘ডিটেকটিভ ব্যোমকেশ বক্সী!’ বানিয়েছিলেন মুম্বইয়ের বাঙালি পরিচালক দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই ছবি সাত বছরে পা দিল রবিবার, ৩ এপ্রিল।
‘ডিটেকটিভ ব্যোমকেশ বক্সী!’-র জন্মদিনে সুশান্তের কথা মনে পড়ছে স্বস্তিকার। তাঁর আক্ষেপ, ‘ব্যোমকেশবাবু, খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলেন।’ রবিবার একটি টুইট করে সে কথা লেখেন স্বস্তিকা। অভিনেত্রী সেই ছবির একটি দৃশ্য পোস্ট করেছেন লেখার সঙ্গে। ছবির বিখ্যাত দৃশ্য, যেখানে স্বস্তিকা বাথটবে শুয়ে রয়েছেন। পাশে তাঁর মুখের কাছে ঝুঁকে দাঁড়িয়ে সুশান্ত।
While shooting for my next under the scorching Noida sun, the entire day went by like a storm. Now as I lie in bed to catch some sleep before yet another gruelling day, I realise the 3rd of April is slowly coming to an end. Not before my sleepyhead reminds me today, 7 years ago, pic.twitter.com/DATq0F5g53
— Swastika Mukherjee (@swastika24) April 3, 2022
স্বস্তিকার স্মৃতির গলিতে এই সাত বছরের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং দিনগুলি উঁকি দিচ্ছে। অনেক কিছুই বদলে গিয়েছে এই কয়েক বছরে। কেবল সুশান্ত নয়, নিজের বাবা (সন্তু মুখোপাধ্যায়) এবং মা (গোপা মুখোপাধ্যায়)-কে হারিয়েছেন নায়িকা। তবে স্বস্তিকা অন্তত এই ভেবে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছেন, তাঁর বাবা-মা মেয়ের প্রথম হিন্দি ছবি ‘ডিটেকটিভ ব্যোমকেশ বক্সী!’-তে অভিনয় করতে দেখে গিয়েছিলেন।
নয়ডার চড়া রোদে শ্যুটিং করছেন স্বস্তিকা। হোটেলে ফিরে রবিবার রাতে এই লেখাটি তিনি লেখেন। জানান, সারা দিনের পরিশ্রমের পর তাঁর মনে হল, সেই ৩ এপ্রিল তো শেষ হতে চলল। সাত বছর আগে এই তারিখে মুক্তি পেয়েছিল দিবাকরের উচ্চ প্রশংসিত ছবি। মনে পড়ল তাঁর চরিত্র ‘অঙ্গুরি’র কথা। তার পরেই একে একে সব ঘটনার আসা-যাওয়া চলতে থাকল মনের ভিতর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy