ঊষসীকে হঠাৎ কোলে তুলে নিলেন সুদীপ।
কালিম্পং যাওয়ার পথে জুনকে কোলে তুলে নিলেন অনিন্দ্য। আর সেলফি তুললেন শ্রীময়ী। কেন?
গল্পের ‘জুন’ অর্থাত্ ঊষসী চক্রবর্তী বললেন, “শুটিং-এ যাওয়ার পথে একটা জায়গায় খাওয়ার জন্য থেমেছিলাম। পরের দিন থেকে প্রচণ্ড হেক্টিক শিডিউল। সবাই মিলে মজা করছিলাম। সুদীপদা তো আমাকে অন শটেও একাধিক বার কোলে তুলেছে। তুলতে পারে আরকি... (হাসি)।”
আপনি অনিন্দ্যকে কোলে তুলতে চেষ্টা করেছেন? ঊষসী আঁতকে উঠলেন, “মাথা কি খারাপ নাকি! যদিও আমি ওয়েট লিফট করি, কিন্তু সুদীপদাকে কোলে তুলতে পারব না।”
সম্প্রতি আউটডোর শুটিং-এ গিয়েছিল টিম ‘শ্রীময়ী’। গল্পে দেখা যায় অনিন্দ্য-জুন-শ্রীময়ী ত্রিকোণ নানা সমস্যা তৈরি করে। কিন্তু গল্পের বাইরে এই তিন চরিত্রাভিনেতা বেশ খোশ মেজাজেই থাকেন। স্ক্রিনের বাইরেও আপনারা প্রেম করছেন নাকি? ঊষসী শেয়ার করলেন, “সুদীপদার সঙ্গে আমি জীবনে প্রথম কাজ করেছিলাম ‘সাহিত্যের সেরা সময়’-এ। হি ইজ মাই ফার্স্ট হিরো এভার। সে জন্য সুদীপদার সঙ্গে আমার স্নেহ-ভালবাসা-মায়া-মমতার একটা সম্পর্ক আছে। উই আর ভেরি কমফর্টেবল উইথ ইচ আদার। আর মামনিদির আমি ফ্যান, আই লার্ন ফ্রম হার অ্যাক্টিং। অ্যাজ আ পার্সন ভেরি সিম্পল। এত বড় একজন অভিনেতা। কিন্তু উল্টোপাল্টা অ্যাটিটিউড নেই। ওঁর কাছ থেকেও আমি স্নেহ-ভালবাসা পেয়ে থাকি।”
মজায় মাতলেন টিম 'শ্রীময়ী'
গল্পের ‘অনিন্দ্য’ অর্থাত্ সুদীপ মুখোপাধ্যায় জানালেন, “সবাই মিলে ছবি তোলার জন্য নানান রকম পোজ দিচ্ছিল। তখন এই ছবিটাও তোলা। সময় কোথায় প্রেম করার?”
সময় পেলে প্রেম করতেন? সুদীপ বললেন, “হ্যাঁ, বাবা! আমার বউ-এর পারমিশন আছে।”
সুযোগ পেলে ঊষসীর সঙ্গে বাস্তবে প্রেম করবেন? সুদীপ, “না, না... হা হা... ঊষসী একদম সন্তানসম... বিশ্বাস করুন... হা হা হা হা...”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy