Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Shruti Das

Shruti Das: প্রেম ভাঙছে শ্রুতি-স্বর্ণর! গুঞ্জনে উত্তাল টেলিপাড়া, রটনায় অভিনেত্রীর কাছের কেউ?

তাঁর বক্তব্য, বিষয়টি অত্যন্ত ব্যক্তিগত, অর্থাৎ নিজেকে আড়াল করতে শিখে গিয়েছেন শ্রুতি!

স্বর্ণেন্দু সমাদ্দারের সঙ্গে শ্রুতি দাস।

স্বর্ণেন্দু সমাদ্দারের সঙ্গে শ্রুতি দাস।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২২ ১৭:৩২
Share: Save:

বাবার বয়সী পুরুষের সঙ্গে প্রেম করছেন শ্রুতি দাস। এত দিন সেই নিয়ে মাথাব্যথা সবার। নতুন গুঞ্জন, পরিচালক স্বর্ণেন্দু সমাদ্দারের সঙ্গে নাকি প্রেম ভাঙছে তাঁর। ফিসফাস টেলিপাড়ার অন্দরে, ফেসবুকেও! তাতেই নড়ে বসেছেন অভিনেত্রী। ২৬ জানুয়ারির দুপুরে স্বমহিমায় আক্রমণ শানিয়েছেন বিশেষ কারওর প্রতি। তাঁর দাবি, গুঞ্জন সম্পূর্ণ মিথ্যে। এবং তাঁর লেখনি অনুযায়ী, অতি পরিচিত কেউ তাঁদের নিয়ে অকারণে ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে।

শ্রুতির পরিবার স্বর্ণেন্দুকে চোখে হারান। সুতরাং তাঁরা চর্চার ঊর্ধ্বে। তা হলে কি ইন্ডাস্ট্রির অতি কাছের কেউ এই কাণ্ড ঘটালেন? ফোন ধরেননি অভিনেত্রী। শ্রুতিকে তাই হোয়াটসঅ্যাপ করেছিল আনন্দবাজার অনলাইন। তাঁর উত্তর বলছে, নিজেকে আড়াল করতে শিখে গিয়েছেন শ্রুতি। জবাবে লিখেছেন, ‘লোকে সারাক্ষণ আজেবাজে কথা বলেই চলেছে! আমার আর কী করার আছে?’ তার পরেই তাঁর বক্তব্য, বিষয়টি অত্যন্ত ব্যক্তিগত। তাই তিনি একটি কথাও বলবেন না।

শ্রুতির পোস্ট অল্প সময়ের মধ্যেই ভাইরাল। সেখানে তাঁর ক্ষোভ ঝরেছে প্রতি পংক্তিতে। অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘আমায় একদিন তুই-ই বলেছিলি, ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ কারওর বন্ধু হয় না শ্রুতি। সবাইকে এত বিশ্বাস করে ভালবাসিস না, ঠকবি! আমি বলেছিলাম, তুই তো ও রকম না, ব্যস। আজ আমিই ঠকলাম তোকে ভালবেসে। স্বর্ণেন্দুর সঙ্গে আমার ব্রেক-আপ হয়নি, হবেও না।’ তার পরেই তাঁর অনুরোধ, ‘খামোকা আমাদের ব্রেক আপ হয়েছে এই নিয়ে মেসেজ করছেন যাঁরা করবেন না।’


কখনও প্রেম, কখনও গায়ের রং তো কখনও পোশাক, কোনও না কোনও বিষয় নিয়ে অহরহ কটাক্ষের শিকার বর্ধমানের কাটোয়ার মেয়েটি। তার পরেও তিনি অবলীলায় হাতের মেহেন্দিতে প্রেমিকের নাম লিখেছেন। কখনও তাঁর এক ঢাল চুলের ফাঁকে উঁকিঝুঁকি অল্প সিঁদুররেখার! অতি সম্প্রতি সে সব পেরিয়ে মামাভাত-এর মতো প্রচলিত প্রথা অগ্রাহ্য করে মাসিভাত দিয়েছেন বোনপো-র। পড়শিরা ভাবতেও পারেননি, ভূমিকন্যা নিজভূমেই বিদ্রোহিনী হবেন! সমাজের এত দিনের প্রথা ভাঙতে একটুও দ্বিধা-অস্বস্তি জাগবে না তাঁর মনে! মাসিভাত দিয়ে শ্রুতি অবশ্য তৃপ্ত। সমাজকে তাঁর বার্তা—, ‘নিজের বোনপোকে মিমিভাত খাওয়ানোর মজাই আলাদা। আমি সফল। প্রথা ভাঙার আনন্দই অন্য রকম।’ প্রশ্নও ছুড়েছেন, কেন সব সময় মামা ভাত? মা-মাসিরাই তো খাওয়ান রোজ বাচ্চাদের। বাবা বা মেসোরা কদাচিৎ!

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy