জুটিতে ‘খামোশি, দ্য মিউজিক্যাল’ কিংবা ‘হম দিল দে চুকে সনম’ তুমুল জনপ্রিয়। নতুন ছবি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েও এখন প্রায় বাতিলের খাতাতেই সলমন-ভন্সালীর ‘ইনশাল্লাহ’। কেন, এর আগে তা প্রকাশ্যে আসেনি কখনওই। এই প্রথম কি তার আভাস দিয়ে ফেললেন প্রযোজক-পরিচালক স্বয়ং?
সলমন খানকে নিয়ে মুখ খুললেন সঞ্জয় লীলা ভন্সালী
ছবিতে তাঁদের জুটি মানেই বক্স অফিস তোলপাড়। ‘খামোশি, দ্য মিউজিক্যাল’ থেকে ‘হম দিল দে চুকে সনম’ অন্তত তেমনটাই দেখিয়েছে। তবু তার পরে আর সলমন খানের সঙ্গে কাজ করা হয়ে ওঠেনি পরিচালক সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর। আলোচনা শুরু হয়েও প্রায় বাতিলের খাতাতেই চলে গিয়েছে সলমন-ভন্সালীর ‘ইনশাল্লাহ’। কেন, সে কথা এর আগে প্রকাশ্যে আসেনি কখনওই। এই প্রথম কি তার আভাস দিয়ে ফেললেন ভন্সালী স্বয়ং?
‘হাম দিল দে চুকে সনম’-এর বহু বছর বাদে ‘ইনশাল্লাহ’ ছবিতে সলমনকে চেয়েছিলেন ভন্সালী। ‘পদ্মাবৎ’-এর পর থেকেই সঙ্গে ফের প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করছিলেন প্রযোজক-পরিচালক। সব ঠিক থাকলে ‘ইনশাল্লাহ’-তেই প্রথম জুটি বাঁধতেন সলমন এবং আলিয়া। কিন্তু অজ্ঞাত কোনও কারণে ছবি চলে যায় হিমঘরে। ‘ভাইজান’কে না পেয়ে আলিয়াকে নিয়ে ‘গঙ্গুবাই কাথিয়াওয়াড়ি’ তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন ভন্সালীও।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ‘ইনশাল্লাহ’র ভবিষ্যৎ ও সলমনের সঙ্গে তাঁর সমীকরণ নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হন প্রযোজক-পরিচালক। ভন্সালী সোজাসুজিই বলেছেন, “সলমনের সঙ্গে ছবিটা করতে যথাসম্ভব চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু যা, যে ভাবে চেয়েছিলাম, তেমনটা হয়ে ওঠেনি। আসলে সব মানুষই তো বদলায়। সলমনও পাল্টেছে। ওর চোখে হয়তো আমিও বদলে গিয়েছি।” আর তাতেই শুরু হয়েছে জল্পনা। অনেকেই বলছেন, বন্ধুত্বে ফাটল ধরার কথা এ ভাবে আকারে-ইঙ্গিতে বলে ফেলেছেন প্রযোজক-পরিচালক।
তবে ভন্সালীর নিজের বক্তব্য, ‘দাবাং’-এর নায়কের প্রতি এখনও যথেষ্ট শ্রদ্ধা রয়েছে তাঁর। সলমনের সঙ্গে কি ভবিষ্যতে কাজ করবেন তিনি? প্রযোজক-পরিচালকের দাবি, বল এখন সলমনের কোর্টে। তাঁর সঙ্গে ‘ভাইজান’ কাজ করবেন কি না, তা অভিনেতাই ঠিক করবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy