‘দেবারা’ ছবিতে কাজ করছেন সইফ আলি খান। ছবি: সংগৃহীত।
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ‘দেবারা: পর্ব ১’। তেলুগু চলচ্চিত্র জগতে পা রেখেছেন জাহ্নবী কপূর। একই ছবিতে রয়েছেন সইফ আলি খান। বলিউডে প্রায় তিন দশক অভিনয় করছেন সইফ। নতুন করে তেলুগু ছবির জগতে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন, সেই বিষয়ে কথা বলতে গিয়েই সইফ তুলে আনেন বলিউডের সঙ্গে তেলুগু ছবির জগতের মূল কিছু ফারাকের প্রসঙ্গ। সইফ মনে করেন, এই পার্থক্যের কারণেই একের পর এক তেলুগু ছবি জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছচ্ছে। এই প্রসঙ্গে তিনি তুলে আনেন ‘বাহুবলী’ এবং ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’র কথা।
সম্প্রতি এক সক্ষাৎকারে সইফ বলেন, “আমরা সব সময় পশ্চিমের দিকে তাকিয়ে থাকি। বলিউডে নির্দিষ্ট কিছু ধ্যানধারণায় কাজ করা হয়। কিন্তু, দক্ষিণী চলচ্চিত্র জগতে একেবারে মাটির কাছাকাছি থেকে কাজ করা হয়। যেমন দেখা গিয়েছিল ‘বাহুবলী’র ক্ষেত্রে। পুরাণ ও ইতিহাসের আবহে ঐতিহ্য প্রতিফলিত হয়েছে। আবার ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’র ক্ষেত্রেও উপস্থাপিত হয়েছে মহাভারতের কাহিনি। শেষ দৃশ্যে তো রোম খাড়া হয়ে যাওয়ার জোগাড়।” শুধু এটুকুই নয়। সইফ দাবি করেন, তেলুগু বা দক্ষিণ ভারতীয় অন্য ছবির সাফল্যের ক্ষেত্রে অন্যতম বড় বিষয় হল, সেখানকার নায়কদের জনপ্রিয়তা। সইফ বলেন, “নায়ককে দেবতার মতো পুজো করা হয়। বাণিজ্যিক ছবির ক্ষেত্রে এটা একটা পর্যায় পর্যন্ত খুবই জরুরি বলে মনে হয়।”
‘দেবারা’ ছবিতে কাজ করে কেন লাগল? এ প্রশ্নের উত্তরে সইফ তুলে আনেন ভাষার প্রসঙ্গ। তিনি জানান, ভাষা একটা বড় বাধা, তবে ক্যামেরা চলতে শুরু করলে তিনি আর কিছু ভাবেন না। তখন শুধুই অভিনয়। আর এই বিষয়ে তাঁকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছেন পরিচালক করতল শিবা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy