Rakhi Sawant introduces her daughter after 3 months of her marriage! dgtl
Entertainment news
বিয়ের তিন মাসের মধ্যেই রাখি সবন্তের মেয়ে! শেয়ার করলেন ছবিও!
সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে একটি বাচ্চা মেয়ের ছবি-ভিডিয়ো প্রকাশ করে তাঁকে নিজের মেয়ে বলে দাবি করে বসলেন!
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ ১২:২৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১২
সম্প্রতি বিয়ের খবর প্রকাশ করেছেন রাখি সবন্ত। আর এর মধ্যেই আরও একটা সুখবর দিলেন!
০২১২
সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে একটি বাচ্চা মেয়ের ছবি-ভিডিয়ো প্রকাশ করে তাঁকে নিজের মেয়ে বলে দাবি করে বসলেন! ইনস্টাগ্রামে তিনি ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন 'মিনি মি'।
০৩১২
আর ওই বাচ্চা মেয়েটিও নিজেকে রাখি সবন্তের মেয়ে বলে পরিচয় দিচ্ছে একটি ভিডিয়োয়। ব্যাপারটা কী?
০৪১২
গত ৩০ জুলাই মুম্বইয়ের এক পাঁচতারা হোটেলে গাঁটছড়া বাঁধেন রাখি। তাঁর বিয়ের সেই ছবি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হতেই নেটিজেনদের মনে নানা প্রশ্ন জাগে।
০৫১২
তরে রাখি সবন্ত প্রথমে বিয়ের ছবিটিকে নিজের ফটোশুট বলেই দাবি করেছিলেন। তার কয়েকদিন পরে তাঁর হানিমুনের ছবি শেয়ার করে বিয়ের খবর দেন।
০৬১২
তবে রাখি সবন্তের বিয়ে ঘিরে নেটিজেনদের মনে জল্পনা রয়েছে। চলতি বছরের জুলাইয়ে বিয়ে করলেও এখনও নিজের স্বামীকে প্রকাশ্যে আনেননি তিনি।
০৭১২
শুধু জানিয়েছেন, তাঁর স্বামীর নাম রীতেশ। তিনি একজন প্রবাসী ভারতীয়। লন্ডনের ব্যবসায়ী। বিয়ের পর রাখি লন্ডনেই শিফট করেছেন।লন্ডনে তাঁদের নতুন বাড়ির ছবিও ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছিলেন তিনি।
০৮১২
স্বামীকে কেন প্রকাশ্যে আনছেন না? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “হাজার আলোর ঝলকানি, ক্যামেরা, এসব থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন আমার স্বামী। মিডিয়ার সামনে আসাও তাঁর একেবারেই পছন্দ নয়। বিয়ে তো পরিবারের মধ্যে ব্যাপার। সারা দুনিয়াকে জানানোর প্রয়োজন আছে কি?”
০৯১২
আর এ বার নেটিজেনদের আরও চমকে দিয়ে বিয়ের তিন মাসের মধ্যেই সরাসরি নিজের মেয়ের ভিডিয়ো শেয়ার করে বসলেন!
১০১২
ভাবছেন তো কী ভাবে সম্ভব হল? যে ছবিটি রাখি শেয়ার করেছেন সেটা আসলে তাঁরই ছবি। অনলাইনে এখন নানা ধরনের অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে।
১১১২
বেবি ফেস ফিল্টার ব্যবহার করে রাখি নিজের মিনি ভার্সন তৈরি করেছেন। আর সেটাকেই ‘মিনি মি’ ক্যাপশন দিয়ে শেয়ার করেছেন।
১২১২
ক্যাপশনে তিনি আরও লিখেছেন, ‘বন্ধুরা আমার ভক্তেরা এ আমার মেয়ে। প্লিজ আপনারা ওকে আশীর্বাদ করুন।’