প্রিয়ঙ্কা চোপড়।
স্মৃতিকথার নাম দিয়েছেন ‘আনফিনিশড’। ব্যক্তিগত জীবনেও অনেক অপূর্ণ, অধরা, ‘আনফিনিশড’ কাজ রয়ে গিয়েছে প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার। তবে সে সব নিয়ে তিনি চিন্তিত নন। অতীতের বোঝা বয়ে নিয়ে যেতে পছন্দ করেন না প্রিয়ঙ্কা। আত্মজীবনী প্রকাশের আগে তার কিছু টুকরো মুহূর্ত ধীরে ধীরে খোলসা করছেন অভিনেত্রী, কখনও সোশ্যাল মিডিয়ায়, কখনও সাক্ষাৎকারে। প্রিয়ঙ্কার কথায়, ‘‘আমি সামনে তাকাতে পছন্দ করি। এগিয়ে যাওয়ার সময়ে আমি ফেলে আসা জিনিসের কথা ভাবতে পছন্দ করি না। আর এই বিষয়টাকে আমি সদর্থক ভাবেই দেখি।’’
২০০০ সালের ‘মিস ওয়র্ল্ড’ প্রিয়ঙ্কা বলিউডের গণ্ডি পেরিয়ে এখন আন্তর্জাতিক তারকা। সে অর্থে তিনি ইন্ডাস্ট্রির ‘আউটসাইডার’। তিন ইউনিসেফের গুডউইল অ্যাম্বাসেডরও। তাঁর কথায়, ‘‘হয়তো আমার মতো ‘স্মল টাউন গার্ল’-এর পক্ষে একটু বেশিই বড় স্বপ্ন দেখতাম ছোটবেলায়। আমি দেখতে চাই, আমার বইটা পড়ে কতজন আমার জার্নির সঙ্গে রিলেট করতে পারেন। এখনও অনেকটাই পথ চলা বাকি। কিছু ‘আনফিনিশড’ কাজ শেষ করতে হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy