পরীমণির কোলে পদ্ম। ছবি: ফেসবুক।
দিন পাঁচেক আগে যাঁরা পদ্মকে দেখেছেন, আঁতকে উঠেছিলেন। গুরুতর চোট পেয়ে পরীমণির একরত্তি সন্তানের ডান দিকের চোখ প্রায় বন্ধ। দুই বাংলার জনপ্রিয় নায়িকা তড়িঘড়ি ছেলেকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটেছিলেন। পাঁচ দিনের মাথায় সেই ছেলেই মায়ের সঙ্গে সকাল সকাল মাঝনদীতে, নৌকাবিহারে! শুধু নৌকাবিহার হলেও কথা ছিল, রীতিমতো খেলনা নিয়ে লম্ফঝম্প শুরু করে দিয়েছে পদ্ম। যাঁদেরই দেখছে, মামা সম্বোধন করছে। দেখে শুনে নায়িকার দাবি, “সকলেই ওর মামা!”
পাঁচ দিন আগে আমচকাই চোখে আঘাত পায় পদ্ম। কী ভাবে চোট পেয়ে মারাত্মক ভাবে চোখ ফুলে গিয়েছিল? পরীকে তাঁর বাড়ির কেউ সদুত্তর দিতে পারেননি। যা নায়িকা পরে সমাজমাধ্যমে লেখেন। তিনি যে পরিজনদের আচরণে হতাশ, সে কথাও স্পষ্ট ভাষায় লিখতে ভোলেননি। এর তিন দিন পরেই অবশ্য পদ্ম উঠে বসেছে। হাতে দুধের গ্লাস নিয়ে সাইকেলে চেপে বনবন চক্কর কেটেছে বাড়ির ভিতরেই। রবিবার সে মায়ের সঙ্গে বেড়াতে বেরিয়ে পড়েছে।
মা-ছেলের জলভ্রমণের ঝলক পরীমণির পাতায় ভাইরাল। সম্ভবত মাঝদরিয়ায় দাঁড় করানো নৌকোটি। ছোট ছোট ঢেউ নৌকার গায়ে এসে পড়ছে। তাতে অল্প দুলে উঠছে সেটি। শীত শুরুর মিঠে রোদের আমেজ গায়ে মেখে পদ্ম রকমারি খেলনা নিয়ে মেতে উঠেছে খেলায়। খেলতে খেলতেই এক সময় সে পরীমণির সহকারীর কোলে। তাকেই তার ‘মামা’ সম্বোধন। পরীর দাবি, তিনি ছেলেকে এই সম্বোধন শেখাননি। ছেলে নিজের বুদ্ধিতেই যে কোনও পুরুষকে মায়ের ভাই পাতিয়ে নিচ্ছে!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy