সবার সব আনন্দ কি তা হলে নষ্ট হতে চলেছে?
মুখোপাধ্যায় পরিবারের হাসি-আনন্দে দাঁড়ি পড়েছে। এক বছর আগে নাকি ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন বাড়ির মেজকর্তা ভজনবাবু। কেন এত টাকা ধার নিয়েছিলেন সৌজন্যের বাবা? বাড়ির কেউ জানে? পাওনাদারদের তাগিদ থেকে বাঁচতে ইদানীং অফিস যাওয়াও বন্ধ করে দিয়েছিলেন তিনি। তাঁকে বমাল ধরতে পাওনাদারেরা অবশেষে বাড়িতে হাজির! তখনই ফাঁস গোটা ঘটনা। নয়া মোচড়ে হতবাক স্টার জলসার ‘খড়কুটো’ অনুরাগীরাও।
পাওনাদারেরা আরও জানিয়েছে, প্রথম ৩ মাস নাকি ঠিক মতোই দেনা মেটাচ্ছিলেন ভজনবাবু। আচমকাই তিনি টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেন। পাওনা টাকা আদায় করতেই বাধ্য হয়ে তারা বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করেছে। পুরো ঘটনা জানার পর আকাশ থেকে পড়েছেন মুখোপাধ্যায় বাড়ির প্রতিটি সদস্য। বরাবর সাদামাঠা জীবনে অভ্যস্ত সৌজন্যের বাবা। তাঁর এই মতি কেন? সেই রহস্যও দানা বাঁধছে সকলের মনে। এ দিকে প্রশ্নের সদুত্তর না দিয়েই মাঝরাতে চিঠি লিখে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন সৌজন্যের বাবা। কেন?
এ দিকে ঘটনা জানার পর থেকেই মুষড়ে পড়েছেন সৌজন্যের জ্যেঠাই। ভাইয়ের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেও তাঁর সাফ জবাব, ‘আমাকে আর দাদা বলে ডেক না। তুমি ওই ডাকের অধিকার হারিয়েছ'। যদিও ভজনবাবুর পাশে দাঁড়িয়েছে গুনগুন, রূপাঞ্জন। এ দিকে পয়লা বৈশাখেই জোর খবর, ‘মা’ হতে চলেছে মিষ্টি। সেই আনন্দে সবার সঙ্গে পুজোর বাড়িতে যাবে বলে লাল পাড়, সাদা শাড়ি, গয়নায় নিজেকে সাজিয়েছে গুনগুন।
সবার সব আনন্দ কি তা হলে নষ্ট হতে চলেছে? জানতে গেলে দেখতে হবে জনপ্রিয় ধারাবাহিক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy