Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Jisshu-Nilanjanaa

যিশুই কি বাধ্য করছেন নীলাঞ্জনাকে! এ বার খোলাখুলি নিজেই জানালেন তারকা-পত্নী

টলিপাড়ার ‘পাওয়ার কাপল’-এর সম্পর্কের এমন পরিণতি! নীলাঞ্জনা জানালেন অন্দরের সত্যিটা। যিশুই নাকি বাধ্য করেছেন তাঁকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে!

(বাঁ দিকে) যিশু সেনগুপ্ত (ডান দিকে) নীলাঞ্জনা।

(বাঁ দিকে) যিশু সেনগুপ্ত (ডান দিকে) নীলাঞ্জনা। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ৩০ অক্টোবর ২০২৪ ১৭:২৯
Share: Save:

যিশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের সুখের সংসারে ভাঙনের শব্দ। মাস কয়েক ধরেই সেই খবরেই মুখর টলিপাড়া। প্রথমে অনেকেই খানিকটা বিস্মিত হয়েছিলেন। পরে অবশ্য সেনগুপ্ত পরিবারের অন্দরের কথা পাঁচকান হতে ভ্রম কেটেছে অনুরাগীদের। ইতিমধ্যে নাকি ছাদ আলাদা হয়েছে যিশু-নীলাঞ্জনার। দুই মেয়ে, সারা ও জ়ারা থাকছে মায়ের সঙ্গেই। সেনগুপ্ত পরিবারের সমীকরণ নিয়ে নানা জল্পনা রয়েছে। একদা টলিপাড়ার ‘পাওয়ার কাপল’-এর সম্পর্কের এমন পরিণতি! নীলাঞ্জনা জানালেন অন্দরের সত্যিটা। যিশুই নাকি বাধ্য করেছেন তাঁকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে!

টলিপাড়ায় গুঞ্জন, যিশু-নীলাঞ্জনার সম্পর্কের মধ্যে তৃতীয় ব্যক্তির উপস্থিতি রয়েছে। তার জেরেই সংসারে ভাঙন। ইতিমধ্যেই নিজের নামের পাশ থেকে ‘সেনগুপ্ত’ পদবি মুছে ফেলেছেন নীলাঞ্জনা। যদিও এক সময় আচমকা যিশুকে বিয়ে করে অভিনয় জগত থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। সংসার ও দুই মেয়েকে নিয়েই কেটেছিল একটা সময়। তার পর নিজের প্রযোজনা সংস্থার কাজ শুরু করেন। শোনা যায়, অভিনেতাকে নেপথ্যে থেকে সর্বদা শক্তি জুগিয়ে গিয়েছেন নীলাঞ্জনাই। কিন্তু সেই সম্পর্কই নাকি এখন টালমাটাল! তার পর থেকে যিশুকে নিয়ে সরাসরি কিছু না বললেও আকার ইঙ্গিতে অনেকটাই বুঝিয়ে দিয়েছেন নীলাঞ্জনা। দুই মেয়েই এখন তাঁর সর্বস্ব। নতুন করে শুরু করেছেন জীবন, সেই ইঙ্গিতও দিয়েছেন সমাজমাধ্যমে। তবু জনপ্রিয় এই দম্পতিকে নিয়ে কৌতূহলের অন্ত নেই। এ বার নীলাঞ্জনা যেন আরও সাহসী। জানালেন, যা কিছু ঘটেছে সেটার জন্য তাঁকে বাধ্য করা হয়েছে। নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে এড শিরানের গানের সঙ্গে একটি পোস্ট করেন নীলাঞ্জনা। সেখানেই লেখেন, “যা কিছু ঘটেছে তা ততটাও খারাপ কিছু না। যদি তেমন খারাপ হয়েও থাকে, সেটা তেমন বড় ব্যাপার নয়। যদি সেটা ঘটেই থাকে, আমি মনে করি না তাতে আমার দোষ রয়েছে। আমি তেমন কিছু ভেবেচিন্তে করিনি। যদি করেও থাকি, তবে তুমিই আমায় বাধ্য করেছ সেটা করতে।”

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy