ভালবেসে বিয়ে করেন ধনুষ এবং ঐশ্বর্যা।
১৮ বছরের দাম্পত্যে ইতি টেনেছেন ধনুষ-ঐশ্বর্যা। আলাদা পথে হাঁটার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন সোমবার রাতে। যে সম্পর্কের চূড়ান্ত পরিণতি বিচ্ছেদ হয়ে দাঁড়াল, তার সূচনা কিন্তু রূপকথার চেয়ে কম কিছু ছিল না। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক সেই আখ্যান।
২০০৩ সালে ধনুষের ‘কাধাল কোনদেন’ ছবির মুক্তির সময়ে ঐশ্বর্যার সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাৎ। তখনও একে অপরকে চিনতেন না তাঁরা। ছবি শেষ হওয়ার পর প্রেক্ষাগৃহের মালিক রজনীকান্তের কন্যার সঙ্গে তাঁর পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। সে দিন যদিও সৌজন্য বিনিময়টুকুই হয়েছিল। এর বেশি আর কথা এগোয়নি। কিন্তু এর পর যা ঘটেছিল, তাতে বেশ আপ্লুতই হয়েছিলেন ধনুষ। প্রথম সাক্ষাতের পরেই ধনুষের বাড়িতে একটি ফুলের তোড়া পাঠিয়েছিলেন রজনী-কন্যা। তার সঙ্গে একটি কার্ড। লেখা ছিল, ‘ভাল কাজ করেছেন। যোগাযোগ রাখবেন।’
নিছক যোগাযোগ রাখাতেই থেমে থাকেননি দুই তারকা। আলাপ থেকে বন্ধুত্ব। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। সম্পর্ক আরও গভীর হতেই বিয়ে করেন তাঁরা। এক সাক্ষাৎকারে স্ত্রীর প্রশংসা করে ধনুষ বলেছিলেন, “ওর সারল্য আমাকে মুগ্ধ করে। যদি ভাবেন ওর বাবা খুব সহজ মানুষ, তা হলে একবার ঐশ্বর্যার সঙ্গে পরিচয় করে দেখুন। ও ওর বাবার থেকেও ১০০ গুণ বেশি সরল। ও সকলকে এক ভাবে দেখে। সবার বন্ধু হয়ে যেতে পারে। আবার ওর মধ্যে অনেকগুলো স্তর রয়েছে। ও মা হিসেবে অসাধারণ। আমার ছেলেদের খুব সুন্দর ভাবে বড় করে তুলছে।”
এর পর সময় বদলেছে। তার সঙ্গেই বদলেছে ধনুষ-ঐশ্বর্যার সমীকরণ। বন্ধুত্ব থেকে গেলেও আলগা হয়েছে দাম্পত্যের সুতো। অবশেষে তাই আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত তাঁদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy