Advertisement
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Rahool-Federation Conflict

একটা দিন কাজ বন্ধ মানেই অনেক ক্ষতি, বাংলা বিনোদন দুনিয়াকে সতর্ক করলেন ইম্পা সভাপতি পিয়া

অচল টলিউডকে সচল করতে বদ্ধপরিকর সকলে। আর্টিস্ট ফোরামের মতোই পরিচালক-কলাকুশলীদের পাশে দাঁড়াতে চায় ইম্পা। আনন্দবাজার অনলাইনকে জানালেন সভাপতি পিয়া সেনগুপ্ত।

Image Of Piya Sengupta

ইম্পা সভাপতি পিয়া সেনগুপ্ত। ছবি: ফেসবুক।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৯ জুলাই ২০২৪ ১৮:৩৯
Share: Save:

প্রত্যেকে আলোচনায় বসতে উদ্যত। প্রত্যেকেই সমাধানের সূত্র খুঁজছেন। বাংলা বিনোদন দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত সমস্ত সংগঠনের এখন একটাই চাওয়া, পরিচালক-টেকনিশিয়ান কাজিয়া মিটে যাক। দ্বন্দ্ব ভুলে ফের আগের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পথ চলুন তাঁরা। কাজের পরিবেশ ফিরুক স্টুডিয়োগুলিতে। তার জন্য টলিউডের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত সংগঠন আলোচনায় বসতে রাজি। তালিকায় নতুন সংযোজন ইম্পা। ডিরেক্টর্স গিল্ডের পূর্ব নির্ধারিত কর্মবিরতি সোমবার থেকে কার্যকর হতেই শঙ্কিত সংগঠনের সভাপতি পিয়া সেনগুপ্ত। সেই শঙ্কা গোপন রাখেননি আনন্দবাজার অনলাইনের কাছে। বললেন, “একটা দিন কাজ বন্ধ মানেই ইন্ডাস্ট্রির অনেক ক্ষতি। আরও কর্মবিরতি মানে বড় রকমের আর্থিক সঙ্কট। এ কথা অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের ভুললে চলবে না।”

এই বার্তা দিয়েই সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি জারি করা হয়। সেখানে সভাপতির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কর্মবিরতি সব সময়ই কাজের জন্য ক্ষতিকারক। আর বিনোদন দুনিয়ায় নির্দিষ্ট আয় বলে কিছু নেই। এমন পরিস্থিতিতে তাই এই ধরনের ভেদাভেদ একেবারেই কাম্য নয়। এই নেতিবাচক পরিবেশ থেকে বেরোতে সকলকে দ্রুত কাজে ফিরতে হবে। একই সঙ্গে ভুললে চলবে না, পরিচালক-টেকনিশিয়ানদের সম্পর্ক আজকের নয়, যা সামান্য মতবিরোধে ভেঙে যাবে। সেই জায়গা থেকেই সকল সদস্যের পাশে রয়েছে সংগঠন। প্রয়োজনে সংগঠন উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসে সামাধানের সূত্র খুঁজতেও রাজি।

আনন্দবাজার অনলাইনকে পিয়া আরও বললেন, “আজকের দিনটির দিকে নজর রাখব আমরা। সমস্যা মিটে গেলে সব থেকে ভাল। মন থেকে সেটাই চাইছি। না হলে সংগঠন দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসবে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE