আরিয়ান খান।
প্রমোদতরীর পার্টিতে মাদক সেবনের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন আরিয়ান খান। তাঁর লেন্স রাখার বাক্স থেকে উদ্ধার হয়েছে মাদক। তল্লাশির পর এমনই জানিয়েছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি)। আরিয়ানকে সোমবার বিচার বিভাগীয় হেফাজতে নিয়ে গেলেই তাঁর হয়ে জামিনের আবেদন করবেন আইনজীবীরা। সোমবারই অভিযুক্তদের ফের আদালতে তোলা হবে।
তবে যে ভাবে মাদক লুকিয়ে ওই প্রমোদতরীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তা দেখে রীতিমতো অবাক তদন্তকারীরা। এনসিবি সূত্রে খবর, স্যানিটারি প্যাড, ওষুধের বাক্স, জামাকাপড়, অন্তর্বাসের সেলাইয়ের মধ্যেও রাখা ছিল মাদক। খুব সহজে যাতে মাদকের হদিশ না পাওয়া যায়, মূলত সেই কারণেই সেগুলিকে এমন সব জায়গায় লুকিয়ে রাখা হয়েছিল বলে অনুমান তদন্তকারীদের। এই ঘটনায় আরও কারা যুক্ত, কোথা থেকে এত পরিমাণ মাদক এল, কারা তা নিয়ে প্রমোদতরীতে গেলেন—এ সবই তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মুম্বই থেকে গোয়াগামী প্রমোদতরীর মাদক পার্টি থেকে ১০ জনকে আটক করেছিল এনসিবি। টানা ১৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর নারকোটিক ড্রাগস অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্সেস’ (এনডিপিএস)-আইনের আওতায় গ্রেফতার হন আরিয়ান-সহ মুনমুন ধমেচা এবং আরবাজ শেঠ মার্চান্ট। আরমানের পরোয়ানায় লেখা রয়েছে, ১৩ গ্রাম কোকেন, ২১ গ্রাম চরস, ২২টি এমডিএমএ বড়ি এবং নগদ ১,৩৩,০০০ টাকা উদ্ধার হয়েছে মুম্বই থেকে গোয়াগামী প্রমোদতরীর টার্মিনালে। সোমবার পর্যন্ত এনসিবি-র হেফাজতে থাকবেন তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy