‘যোধা আকবর’
সোমবার ১৩ বছরে পা দিল ‘যোধা আকবর’। ছবিটির সহ-প্রযোজক এবং আশুতোষ গোয়ারিকরের স্ত্রী সুনীতা গোয়ারিকর ছবিটি সম্পর্কে একটি একটি মজার তথ্য দিলেন ১৩ বছর পরে এসে। নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিয়ো দিয়েছেন সুনীতা।
এমনিতেই সেই ছবির আড়ম্বর দেখে দর্শকের চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়। কিছু দৃশ্যের জন্য প্রযুক্তির সাহায্যও নিতে হয়। কিন্তু সম্প্রতি সুনীতার গল্পটি জানার পর বোঝা গিয়েছে, পরিচালক আশুতোষ গোয়ারিকর আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন প্রযুক্তির সাহায্য না নেওয়ার।
সুনীতা জানিয়েছেন, শ্যুটিংয়ের জন্য কী কী প্রয়োজন, তার তালিকা প্রস্তুত হচ্ছিল। তালিকার এক জায়গায় এসে সকলের চোখ গেল আটকে! ১০০ হাতি চাই। তবে পুরুষ হাতি হলে হবে না, মেয়ে হাতি! সে কী কাণ্ড! ১০০ হাতি কেন? আর মেয়ে হাতিই বা কেন? পুরুষ হলে চলবে না?
পরিচালকের যুক্তি, পুরুষ হাতি মাঝে মধ্যে খেপেওঠে। কলাকুশলীদের নিরাপত্তার জন্যই মেয়ে হাতি দরকার। আর এই বিরাট সংখ্যার কারণ হল, পরিচালক চাইছিলেন, ভিএফএক্স-এর খরচ কমাতে। তাই একটি হাতির ছবিকে কৃত্রিম ভাবে ১০০টা বানাতে চাননি। শেষ পর্যন্ত ১০০ মেয়ে হাতিই আনা হয় ছবির সেটে।
কী ভাবে এত হাতিকে সামলানো যায়! আশুতোষ একটুও ঘাবড়াননি। প্রথমে হাতিদের নাম ধরে ধরে ‘রোল কল’ করেন। তার পরে তাদের সহকারীদের বুঝিয়ে দেন, কী করতে হবে। শুরু হয় শ্যুটিং।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy