আরিয়ান সহ প্রমোদতরী মাদক কাণ্ডে অভিযুক্ত মোট ১৬ জন এই মুহূর্তে এনসিবি-র হেফাজতে।
প্রমোদতরী মাদক কাণ্ডে নয়া মোড়। মঙ্গলবার দিনভর অভিযান চালিয়ে মুম্বই প্রশাসনের জালে বন্দি আরও সাত ব্যক্তি। খবর, বুধবার মুম্বই আদালত এদের মধ্যে চার জনকে আপাতত নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি)-র হেফাজতে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, নবরাত্রি অর্থাৎ ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত জেল হাজতেই কাটাতে হবে গোপাল জি আনন্দ, সমীর সেহগাল, মানব সিংঘল এবং ভাস্কর অরোরাকে। এঁরা চার জনেই একটি প্রমোদ অনুষ্ঠান আয়োজক সংস্থার সঙ্গে যুক্ত।
গোয়াগামী প্রমোদতরীতে নিষিদ্ধ মাদক ছিল শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ানের কাছে। এ খবর প্রকাশ্যে আসতেই নড়ে বসে মুম্বই পুলিশ। প্রমোদতরীতে নিষিদ্ধ মাদক কী ভাবে পৌঁছল? রহস্য ভেদ করতে তদন্তের স্বার্থে এনসিবি প্রায় প্রতি দিনই চিরুনি তল্লাশ চালাচ্ছে মু্ম্বই নগরীর আনাচে কানাচে। সংবাদসংস্থার খবর, তারকা-পুত্র সহ মোট ১৬ জন এই মুহূর্তে এনসিবি-র হেফাজতে। তার মধ্যেই নতুন করে তল্লাশি চালিয়ে ডোংরি এলাকা থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৫ কিলোগ্রাম মাদক। যার ভারতীয় মূল্য ১৫ কোটি টাকা। মুম্বই পুলিশ কমিশনার হেমন্ত নাগরালের দাবি, মাদক সহ আটক দুই অভিযুক্তই রাজস্থানের বাসিন্দা। মুম্বই অপরাধ দমন শাখার মাদকবিরোধী সেল দু’জনকেই গ্রেফতার করেছে।
এ ভাবেই প্রতি দিন নতুন মোড় নিচ্ছে মাদক কাণ্ডের তদন্ত। যা দেখে দিশেহারা খোদ এনসিবি কর্তারাও। তাঁদের দাবি, ‘‘প্রতি মুহূর্তে নতুন নতুন চমক আসছে। জেরায় মিলছে নতুন নতুন তথ্য। শার্লক হোমস বা আগাথা ক্রিস্টির গোয়েন্দা উপন্যাসের থেকে কম রোমাঞ্চকর নয় এই মাদক-কাণ্ড।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy